হুগলির গোঘাটের দু নম্বর ব্লকের শ্যামবাজার এলাকায় এঁচোড় চাষ করেছে তারকনাথ গায়েন। জানা গিয়েছে প্রতিবছরই গাছেতে দেখা যায় এঁচোড়।থাইল্যান্ড পিং এঁচোড় খুব একটা বড় না, মাঝারি আকারের হয়। বাজারে আস্তে আস্তে ব্যাপক হারে চাহিদা বাড়ছে এটির। এই এঁচোড় স্বাভাবিক ভাবে ৫০০ থেকে ৭০০ ওজনের মধ্যে হয়।
আরও পড়ুন: ধান কাটতে গিয়ে অবাক সকলে! ঘোড়ার মত দেখতে এ কী প্রাণী সামনে এল? চাঞ্চল্য এলাকায়
advertisement
চাষিদের দাবি অন্যান্য চাষের থেকে থাইল্যান্ড পিং এঁচোড় চাষ করলেও দ্বিগুণ পরিমাণের লাভের পথ দেখবে। এই বিষয়ে তারনাথ বাবু বলেন, “থাইল্যান্ড পিং কাঁঠাল নাম হলেও মূলত কচি এঁচোড়। প্রতিবছরই এই এঁচোড় দেখা যায় গাছে। সারা বছর পাওয়া যায় বলে লাভও হয় প্রচুর।”
আরও পড়ুন: শীতের বাজারে হাজির মরশুমের প্রথম খেজুর গুড়! দেখতে পাবেন তৈরির পদ্ধতিও
বাজারে এক কিলো এঁচোড় বিক্রি করলে ১২০ টাকা দাম পাওয়া যায়। এর ফলে প্রচুর পরিমাণে চাষ করে ভাল টাকা লাভ করা যাচ্ছে । মূলত বর্ষাকালের সময় বিভিন্ন রোগ দেখা দিলেও, কীটনাশক দিয়ে নিয়ন্ত্রণে আনা যায়। স্বাভাবিকভাবে পরিচর্যা খুব একটা করতে হয় না। বিশেষত্ব এই গাছটিতে ৬ মাস বয়সের পর থেকে ফল দিতে শুরু করে।
Suvojit Ghosh