আরও পড়ুন: হাতির হানা থেকে ফসল বাঁচাতে গণপতি বাপ্পার শরণাপন্ন
এই বিষয়ে স্থানীয়দের বক্তব্য, সরকারিভাবে গ্রামের মধ্যে তৈরি হয়েছিল পাঠাগার। কিন্তু বছরভর ধরে বন্ধ হয়ে পড়ে রয়েছে। যার জেরে পাঠাগারে থাকা বইপত্র থেকে শুরু করে বিভিন্ন সরঞ্জাম নষ্ট হতে বসেছে। এরফলে বহু মানুষ চরম সমস্যার মধ্যে পড়ছেন। প্রবীণ থেকে নবীন সকলের অভিযোগ, বেশ কয়েক বছর ধরে পঞ্চায়েত থেকে ব্লক অফিসে যোগাযোগ করা হলেও কোন কর্ণপাত করেনি। তাঁরা সকলেই চাইছেন দ্রুত পাঠাগারটি চালু করা হোক।
advertisement
পাঠাগারের দায়িত্বে থাকা রণজিৎ ঘোষ বলেন, বাম আমলে তৈরি হয়েছিল পাঠাগারটি। তৎকালীন সময়ে মানুষ ভাল পরিষেবা পেয়েছে। কিন্তু তৃণমূল সরকার আসার পর থেকেই পরিষেবার মান তলানিতে গিয়ে পৌঁছেছে। এর জন্য তিনি পঞ্চায়েত ও স্থানীয় প্রশাসনের অসহযোগী মনোভাবকে দায়ী করেন। অন্যদিকে তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতি জানান, পাঠাগার বন্ধের বিষয়ে তিনি ওয়াকিবহাল। পাঠাগারটি নতুন করে চালু করার আশ্বাস দেন।
শুভজিৎ ঘোষ