আরও পড়ুন: ক্যারাটে-তাইকোয়ান্ড নয় আত্মরক্ষার্থে দিন দিন জনপ্রিয় হচ্ছে মার্শাল আর্ট “হ্যাপকিডো”
আরামবাগ পৌরসভার ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের দৌলতপুর এলাকার তার বাড়ি। বর্তমানে সপ্তদ্বীপ আরামবাগ হাই স্কুলের দশম শ্রেণীতে পড়াশোনা করে। পড়াশুনার পাশাপাশি ছোটবেলা থেকেই অঙ্কন তার কাছে বড় নেশা। তার রেজাল্টে খুশি মহকুমার মানুষজন।সপ্তদ্বীপ জানায়, ভারতের মধ্যে প্রথম হব তা আমি ভাবিনি। আগামী দিনে আরওবড় সাফল্য আনার লড়াই চালিয়ে যাব। বহু ছাত্র-ছাত্রী অংশগ্রহণের মধ্যে আমার এই সাফল্য এনে দেওয়ায় খুশি।
advertisement
আরও পড়ুন: সারা বছর হাত-পায়ের চামড়া ওঠে? বড় রোগের ইঙ্গিত! মুক্তি পেতে কী করবেন জানুন
সপ্তদ্বীপের মা সঞ্চিতা দত্ত বক্তব্য, ছোট থেকে প্রতিযোগিতা কোচিং নিয়েছিল। পড়াশোনার পাশাপাশি সব সময় বাড়িতে বিভিন্ন ধরনের ছবি আকার প্রবণ আগ্রহ ছিল। সত্যিই আমরা আশা করিনি যে প্রথম হবে ভারতবর্ষের মধ্যে। সপ্তদ্বীপের রেজাল্টে বেজায় খুশি পরিবারের লোকজন।অন্যদিকে আরামবাগ স্কুলের প্রধান শিক্ষক বিকাশ চন্দ্র রায় জানান, সপ্তদ্বীপের সাফল্যে খুশি স্কুল কর্তৃপক্ষ।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
সত্যি ভারতবর্ষের মধ্যে প্রথম হবে তা ভেবে কুল পাচ্ছিনা। আমরা সপ্তদ্বীপকে স্কুলের পক্ষ থেকে সংবর্ধনা দেব।
Suvojit Ghosh