এই বিষয়ে ওই ব্যক্তি জানান, ৮২ হাজার টাকার মতো ব্যালেন্স ছিল কিন্তু ২০০০ টাকা তুলেছিলাম। সমবায় সমিতি থেকে যখন বাইরে বেরিয়ে পাস বইটি চেক করার পর চক্ষু চড়কগাছ। আশ্চর্যজনক অবস্থায় তিনি ব্যালেন্স দেখে ভয় পেয়ে যায়। প্রায় ৪০ হাজার টাকা কেটে নেওয়া হয়েছে। সঙ্গে সঙ্গে সমিতির সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে পাসবই নিয়ে পুনরায় ঠিক করে দেয় সমিতি।
advertisement
আরও পড়ুনঃ শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতির বিস্ফোরক তথ্য ফাঁস! দুর্নীতির কথা স্বীকার চন্দন মণ্ডলের জামাইয়ের
তিনি প্রশ্ন তুলেন বলেন, যদি নিরক্ষর হতাম বা দেখতে না জানতাম তাহলে হয়তো সমবায় সমিতি থেকে টাকাটা উধাও হয়ে যেত। পরবর্তীতে অন্য গ্রাহকের ক্ষেত্রে সমস্যা না হয় তার জন্য আবেদন করেছেন। যদিও এই বিষয়ে সমবায় সমিতির ম্যানেজার অভিযোগ অস্বীকার করেন। তিনি বলেন, একসঙ্গে অনেকগুলো পাস বই ছিল যার ফোলে অন্য অ্যাকাউন্টে টাকাটা চলে যায় কিন্তু পরবর্তীতে ওই গ্রাহকের পর্যাপ্ত ব্যালেন্স ঠিক করে দেওয়া হয়েছে।
Suvojit Ghosh





