TRENDING:

Hooghly News: হাজার হাজার টাকা ইলেকট্রিক বিল, মেটাতে গিয়ে হিমশিম অবস্থা স্কুল কর্তৃপক্ষের, কারণটা কী?

Last Updated:

Hooghly News: নির্বাচনের জেরে স্কুলে হাজার হাজার টাকা বৈদ্যুতিক বিল, প্রশাসনের হস্তক্ষেপের দাবি স্কুল কর্তৃপক্ষের।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
আরামবাগ: ভোট আছে ভোট যায় কিন্তু স্কুলের ইলেকট্রিক বিলের টাকা কে মেটাবে তা নিয়ে দুশ্চিন্তায় শিক্ষকেরা। রাজ্যজুড়ে ত্রিস্তর পঞ্চায়েত নির্বাচন শেষ হয়েছে। আর যে সমস্ত জায়গায় ভোটের জন্য বুথ কেন্দ্র হয়েছিল তা বেশিরভাগটাই স্কুলে। ভোটের একদিন আগে থেকে ভোটকর্মীরা স্কুলে থেকেছেন এবং সেখানে থাকার জন্য লাইট, পাখা সহ যাবতীয় জিনিস ব্যবহার হয়েছিল। এছাড়াও কেন্দ্রীয় বাহিনী ভোটের সময়ে টানা বিভিন্ন স্কুলে ঘাঁটি করেন। এর ফলে বিদ্যুৎবিলের জন্য বড় অঙ্কের টাকা সমস্ত বিদ্যালয় গুলিতে বিল আসে। বিভিন্ন স্কুলের প্রধান শিক্ষকেরা বলছেন এত খরচা কে দেবন এবং কোথা থেকে এই টাকা তারা মিটাবে। সময় মত ইলেকট্রিক দফতরে বিল পেমেন্ট না করলে বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন করে দেবে দফতর। তখন ছোট ছোট খুদে পড়ুয়া থেকে স্কুলের সকল কর্মীরা চরম সমস্যায় পড়বে।
advertisement

উল্লেখ্য, পঞ্চায়েত ভোটে শুধু বুথ কেন্দ্রে বিদ্যুৎ বিল ছাড়াও স্কুলে যাবতীয় জিনিস অনেক নষ্ট হয়ে যায়। এমনকি বেশ কিছু জায়গায় অশান্তির ঘটনায় বিদ্যালয়গুলির সরঞ্জাম ভাঙ্গা হয়েছে। এখনও পর্যন্ত কেন্দ্রীয় বাহিনী অনেক বিদ্যালয়ে থাকার কারণে স্কুলে পঠন-পাঠান সেভাবে দেখা যাচ্ছে না। ভোটের কারণে মূল সমস্যায় পড়ছে স্কুলের পড়ুয়ারা ও শিক্ষক শিক্ষিকা। স্কুলের কর্তৃপক্ষ জানান, দীর্ঘদিন ধরে বিষয়টি নিয়ে কৌতুহল আছে। স্কুল বিল্ডিং এবং যাবতীয় জিনিস দিতে হবে সরকারি কাজে তা স্বীকার করে নিয়েছেন কিন্তু ইলেকট্রিক বিল এবং যাবতীয় ক্ষয় ক্ষতির ভোটের পর কোনও সুরাহা মেলেনা বলে অভিযোগ।

advertisement

আরও পড়ুন- চন্দ্রযান ৩ উৎক্ষেপণের পিছনে অন্যতম কারিগর কৃতী নীলাদ্রি, গর্বিত মছলন্দপুর

আরও পড়ুন-লোকসভায় প্রার্থী শুভেন্দু! পঞ্চায়েত মিটতেই দেওয়াল লিখন কাঁথিতে, তুমুল জল্পনা

View More

বিগত দিনে ভোটের সময় সমস্ত খরচা বহন করেছিল স্কুল কর্তৃপক্ষ । তাদের অভিযোগ স্কুল ফান্ডে কোনও টাকা নেই এই সমস্ত খরচা দিতে গেলে বিদ্যালয়ে ছাত্র ছাত্রীদের কাছ থেকে নিতে হচ্ছে। এর ফলে অভিভাবক-অভিভাবিকারা ক্ষুব্ধ হচ্ছেন। তারা বলছেন, এই টাকা আমরা কেন দেব। তাদের আবেদন সরকার বা নির্বাচন কমিশনের বিষয়টি নজর দেওয়া উচিত। অন্যদিকে অভিভাবকরা জানান, ভোটের পর বিদ্যুৎ খরচার দায় কেন স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীরা নেবে। এত টাকা ফি যদি পড়ুয়াদের দেওয়া হয়, তাহলে আমরা কোথায় টাকা পাব। তাই বিষয়টি প্রশাসন দফতরে দেখা উচিত। তাহলে প্রশ্ন সরকারের তরফ থেকে যে সমস্ত বিদ্যালয়ে ভোট কেন্দ্র হয়েছিল তারা কি আদৌ টাকা দেবে? না ছাত্র-ছাত্রীদের ঘাড়ে বসাবে এই খরচা। আপাতত সেদিকেই তাকিয়ে সকলে।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
মিনি ফুটবল টুর্নামেন্টে বড়সড় পুরস্কার! চার চাকা গাড়ি, বুলেট বাইক কী নেই..!
আরও দেখুন

Suvojit Ghosh

বাংলা খবর/ খবর/হুগলি/
Hooghly News: হাজার হাজার টাকা ইলেকট্রিক বিল, মেটাতে গিয়ে হিমশিম অবস্থা স্কুল কর্তৃপক্ষের, কারণটা কী?
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল