তার ছেলে প্রথম থেকে স্কুলের একজন মেধাবী ছাত্র। তাদের আশা ছিল সাগ্নিক মাধ্যমিকে ১ থেকে ১০ এর মধ্যে থাকবে আর তাই হয়েছেও। তিনি আরো জানান, পড়াশোনার ব্যাপারে ছেলেকে কখনওই জোর করেননি তারা। সাগ্নিকের নিজের থেকেই পড়াশোনার প্রতি আগ্রহ তৈরি হয়েছে।
আরও পড়ুনঃ পুলিশের মানসিক স্বাস্থ্য চাঙ্গা করে তুলতে চালু হল 'লেটস ওপেন আপ'
advertisement
সারাদিন ঘন্টার পর ঘন্টা বই নিয়ে বসে থাকার পক্ষপাতিত্ব তার বাবা কোনদিনই করেননি। এমনকি রাত জেগে পড়ার জন্য কোন দিনও জোর করেনি তার পরিবার। এদিন নিউজ এইট্টিন লোকালের সাক্ষাৎকারে সাগ্নিক জানায়, ৬৯০ নম্বর পাবে সে কোনদিনও আশা করেনি।
আরও পড়ুনঃ রিষরায় বোমা বিস্ফোরণে আহত দুই কিশোর
নিজের পড়াশোনার প্রতি মনোযোগী সব সময় ছিল সে। তার আক্ষেপ ইতিহাস পরীক্ষা আরেকটু ভালো হতে পারত তার। সাগ্নিক এর সাফল্যে খুশি তার মাও। তিনি বলেন, ছেলে বরাবরই ডাক্তার হতে চায়। মাধ্যমিকের পর সেই কারণেই সায়েন্স নিয়ে পড়ার ইচ্ছা রয়েছে তার।
Rahi Haldar