TRENDING:

Russia-Ukraine War | Explained : রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে কী কী অস্ত্র ব্যবহার হচ্ছে? বিশদে জানুন

Last Updated:

Russia-Ukraine War | Explained : এখানে যুদ্ধে ব্যবহৃত কয়েকটি অস্ত্রের দিকে নজর দেওয়া হল। নিউক্লিয়ার উইপনের দিক থেকে কেন পিছিয়ে রয়েছে ইউক্রেন, বিশ্লেষণ করা হল তাও!

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#নয়াদিল্লি: রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে (Russia-Ukraine War) আগ্রাসন হল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের (World War II) পর থেকে ইউরোপের সবচেয়ে বড় সংঘাত, যেখানে ইউক্রেনে বহুমুখী আক্রমণ চালাচ্ছে রাশিয়া। রাশিয়ান সামরিক বাহিনী ইউক্রেনের বিস্তীর্ণ এলাকায় বিমান হামলা চালিয়েছে এবং বড় ধরনের রকেট ও আর্টিলারি বোমা হামলা চালিয়েছে, যার ফলে বিপুল সংখ্যক হতাহতের ঘটনা ঘটেছে। এখানে যুদ্ধে ব্যবহৃত কয়েকটি অস্ত্রের দিকে নজর দেওয়া হল। নিউক্লিয়ার উইপনের দিক থেকে কেন পিছিয়ে রয়েছে ইউক্রেন, বিশ্লেষণ করা হল তাও!
Russia-Ukraine war
Russia-Ukraine war
advertisement

যুদ্ধবিমান এবং মিসাইল (Warplanes And Missiles): রাশিয়ান সামরিক বাহিনী যুদ্ধবিমান এবং কালিব্র (Kalibr) ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে ইউক্রেনের সামরিক স্থাপনাগুলিতে আঘাত হানার জন্য। কালিব্র একটি নির্ভুল অস্ত্র, তাই ইউক্রেনীয় সামরিক স্থাপনা এবং সরকারি ভবনগুলি আবাসিক এলাকার কাছাকাছি অবস্থিত হওয়াতে অসামরিক নাগরিকদের মৃত্যু হচ্ছে। একই কথা প্রযোজ্য রাশিয়ান যুদ্ধবিমান (Russian warplanes) থেকে ছোড়া ক্ষেপণাস্ত্রের (Missiles) ক্ষেত্রেও। মূল লক্ষ্যগুলিকে আঘাত করার জন্য রাশিয়ান সামরিক বাহিনী ইস্কান্দার ক্ষেপণাস্ত্রও (Iskander Missiles) ব্যবহার করেছে, যার রেঞ্জ ৫০০ কিলোমিটার পর্যন্ত এবং অনেক বেশি শক্তিশালী ওয়ারহেড বহন করতে পারে এই ক্ষেপণাস্ত্র। বড় ভবন এবং কিছু সুরক্ষিত স্থাপনা ধ্বংস করতে পারে এটি। কয়েকটি ইস্কান্দার ক্ষেপণাস্ত্র রাশিয়ার মিত্র বেলারুশের (Belarus) অঞ্চল থেকে ছোড়া হয়েছিল বলে জানা গিয়েছে। ইউক্রেনে হামলা চালানোর জন্য বেলারুশের মাটি ব্যবহার করছে মস্কো।

advertisement

রকেট এবং আর্টিলারি (Rocket And Artillery): ইউক্রেনের রাষ্ট্রপতি ভলোদিমির জেলেনস্কি (Volodymyr Zelenskyy) এবং অন্যান্য কর্মকর্তারা রাশিয়ান সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে আবাসিক ভবন, স্কুল এবং হাসপাতালে নির্বিচারে গোলাবর্ষণের জন্য অভিযোগ করেছেন। ইউক্রেনের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর খারকিভের (Kharkiv) ছবিগুলি দেখলেই বোঝা যাবে যে রকেট হামলায় আবাসিক ভবনগুলি কতটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ও যার কারণে সাধারণ নাগরিকদের মৃত্যু হয়েছে। বহু মানুষ আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে।

advertisement

সোভিয়েত জমানার গ্র্যাড (হাইল), স্মারচ (টর্নেডো) এবং উরাগান (হারিকেন) একাধিক রকেট লঞ্চারগুলি সেনাবাহিনীকে ছত্রভঙ্গ করতে বা সামরিক সরঞ্জামের ধ্বংস করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। রকেট লঞ্চারগুলি দিয়ে জনবহুল এলাকা হামলা হলে বহু মানুষের হতাহতের আশঙ্কা থাকে। রাশিয়ান সামরিক বাহিনীতে শক্তিশালী আর্টিলারি ইউনিটের বিস্তৃত পরিসরও রয়েছে, যেগুলি ফুলের নামে অদ্ভুতভাবে নামকরণ করা হয়েছিল, যেমন স্ব-চালিত ২০৩-মিমি পিওনি ( 203-mm Peony) এবং ১৫২-মিমি হাইসিন্থ (152-mm Hyacinth) এবং অ্যাকাসিয়া স্ব-চালিত হাউৎজার (Acacia Self-Propelled Howitzers)। মস্কো দাবি করেছে যে তারা শুধুমাত্র সামরিক ঘাঁটি এবং অবকাঠামোকে লক্ষ্য করছে। কিন্তু কিভ, খারকিভ এবং ইউক্রেনজুড়ে অসংখ্য অন্যান্য শহরে অসামরিক অবকাঠামো এবং আবাসিক এলাকায় ব্যাপক ক্ষতির খবর পাওয়া গিয়েছে। রাশিয়ান কর্তারা অভিযোগ করেছেন যে ইউক্রেনীয় বাহিনী অসামরিক নাগরিকদের ঢাল হিসাবে ব্যবহার করার জন্য আবাসিক এলাকায় ভারী অস্ত্র মোতায়েন করেছে। যদিও এই দাবির পক্ষে এখনও কোনও প্রমাণ পাওয়া যায়নি।

advertisement

আরও পড়ুন- বুস্টার ডোজ থেকে পাওয়া সুরক্ষা কতক্ষণ স্থায়ী হয়? বিশেষজ্ঞরা কী বলছেন?

রাষ্ট্রসংঘের মানবাধিকার কমিশনের (U.N. Human Rights) প্রধান মিশেল ব্যাচেলেট (Michelle Bachelet) বৃহস্পতিবার জেনেভায় মানবাধিকার কাউন্সিলে বলেছেন, "অধিকাংশ অসামরিক নাগরিকের হতাহতের ঘটনা ঘটেছে ভারী কামান, মাল্টি-লঞ্চ রকেট সিস্টেম এবং জনবহুল এলাকায় বিমান হামলার কারণে। অসামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত করতে ক্লাস্টার যুদ্ধাস্ত্রের ব্যবহার করা হচ্ছে।" তবে, কোন পক্ষ সেগুলি ব্যবহার করেছে তা তিনি উল্লেখ করেননি।

advertisement

ক্লাস্টার যুদ্ধাস্ত্র এবং থার্মোবারিক অস্ত্র (Cluster Munitions And Thermobaric Weapons): ইউক্রেনের কর্তারা রাশিয়ার বিরুদ্ধে ক্লাস্টার অস্ত্র ব্যবহার করার অভিযোগ এনেছেন, যদিও ক্রেমলিন (Kremlin) সেই অভিযোগ অস্বীকার করেছে। এই ধরনের অস্ত্র একটি বিস্তৃত এলাকায় শত্রু সেনা এবং অস্ত্র সরঞ্জামকে লক্ষ্য করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। জনবহুল এলাকায় তাদের ব্যবহার অনিবার্যভাবে অসামরিক লোকজনের মৃত্যু হচ্ছে। ক্লাস্টার বোমা (Cluster Bombs), রকেট এবং আর্টিলারি শেলগুলি আকাশে খুলে যায়, এরপর সাবমিনিশন বা বম্বলেট ছেড়ে দেয়, যা একটি বিশাল এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে একাধিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত করে। এই ধরনের হামলা হলে বহু মানুষের মৃত্যু হতে পারে এবং বহু মানুষ পঙ্গু হয়ে যেতে পারে। থার্মোবারিক অস্ত্রে একটি জ্বালানি ধারক এবং দুটি পৃথক বিস্ফোরক চার্জ থাকে, প্রথমটি জ্বালানি কণাগুলিকে ছড়িয়ে দিতে বিস্ফোরণ ঘটায় এবং দ্বিতীয়টি বাতাসে বিচ্ছুরিত জ্বালানি এবং অক্সিজেনকে প্রজ্বলিত করে, যা চরম চাপ এবং তাপের একটি বিস্ফোরণ তরঙ্গ তৈরি করে যা একটি আবদ্ধ স্থানে আংশিক ভ্যাকুয়াম তৈরি করে। আবদ্ধ স্থানের জন্য এই অস্ত্রটি তখন ধ্বংসাত্মক হয়ে ওঠে।

পেন্টাগন (Pentagon) বলেছে যে থার্মোবারিক অস্ত্রের জন্য রাশিয়ান মোবাইল লঞ্চারগুলি ইউক্রেনের অভ্যন্তরে দেখা গিয়েছে, তবে এই অস্ত্রের ব্যবহার আদৌ করা হয়েছে কি না তা নিশ্চিত করা যায়নি।

ইউক্রেনের অস্ত্র (Ukraine’s Aasenal): ইউক্রেনের সামরিক বাহিনী (Ukrainian Military) সোভিয়েত জমানায় নির্মিত একাধিক রকেট লঞ্চার (Soviet-Built Multiple Rocket Launchers) এবং হাউইৎজারের (Howitzers) উপর নির্ভর করেছে, এই সরঞ্জাম রাশিয়ান সামরিক বাহিনীতেও রয়েছে। রাশিয়ার ইস্কান্দার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র এবং কালিব্র ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রের মতো অত্যাধুনিক দূরপাল্লার নির্ভুল অস্ত্র ইউক্রেনের হাতে নেই। ইউক্রেনের সামরিক বাহিনীতে সোভিয়েত যুগের তোচকা-ইউ স্বল্প-পাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র (Tochka-U Short-Range Ballistic Missiles) রয়েছে, যার শক্তিশালী ওয়ারহেড আছে। কিন্তু রাশিয়ান অস্ত্রের তুলনায় তা দুর্বল। পুরনো সোভিয়েত-নির্মিত অস্ত্র ছাড়াও ইউক্রেন পশ্চিমা অস্ত্রের বড় চালান পেয়েছে, যেমন মার্কিন জ্যাভলিন অ্যান্টি-ট্যাঙ্ক মিসাইল (Javelin Anti-Tank Missiles) এবং স্টিংগার অ্যান্টি-এয়ারক্রাফ্ট মিসাইল (Shoulder-Launched Stinger Anti-Aircraft Missiles)। ইউক্রেনের কর্তারা বলেছেন যে দেশটির সামরিক বাহিনী এগুলি ব্যবহার করে আক্রমণকারী রুশ বাহিনীর ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি করেছে। যুদ্ধের আগে ইউক্রেনের সামরিক বাহিনী তুরস্ক থেকে কেনা বায়রাক্টার ড্রোনও ব্যবহার করেছে। কিভ একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে যাতে রাশিয়ান সামরিক কনভয়ের বিরুদ্ধে বায়রাক্টারের আক্রমণ দেখা যাচ্ছে।

আরও পড়ুন- শুধু শ্বাসকষ্টই নয়, কোভিড সংক্রমণের ফলে দেখা দেয় পেট ব্যথার মতো উপসর্গও, জানুন বিশদে!

কেন ইউক্রেন তার পারমাণবিক অস্ত্র ছেড়ে দিয়েছিল?

১৯৮৯ সালে বার্লিন প্রাচীরের (Berlin Wall) পতনের পর ভেঙে যাওয়া সোভিয়েত ইউনিয়ন (Soviet Union) থেকে স্বাধীনতার পথে যাত্রা শুরু করে ইউক্রেন (Ukraine)। ১৯৯০ সালে সার্বভৌমত্বের ঘোষণা করে তারা যা সোভিয়েত রাশিয়ার ভেঙে যাওয়ার ঠিক এক বছর আগে। ইউক্রেন প্রজাতন্ত্র (Ukrainian Republic) সোভিয়েত রাশিয়ার ১৫টি দেশের মধ্যে একটি ছিল। ১৯৮৬ সালে চেরনোবিল বিপর্যয়ের (Chernobyl Disaster) সময় ইউক্রেনের পারমাণবিক অস্ত্রের কমান্ড এবং নিয়ন্ত্রণ ছিল মস্কোতে (Moscow)। তৎকালীন ইউক্রেনীয় নেতারা আশঙ্কা করেছিলেন যে এটি তাদের স্বাধীনতার পথে বাধা সৃষ্টি করতে পারে। সেই সময়ে, ইউক্রেনের কাছে ১৭৬টি ইন্টারকন্টিনেন্টাল ব্যালিস্টিক মিসাইল (ICBMs), ৪৪টি ক্রুজ মিসাইল সজ্জিত কৌশলগত বোমারু বিমান ছিল। উপরন্তু, ছিল ২ হাজার ৬০০ কৌশলগত পারমাণবিক অস্ত্র। কিন্তু প্রশ্নটি তখন ওঠে যে এই অস্ত্রের মালিকানা কার কাছে থাকবে। সোভিয়েত ইউনিয়নের প্রধান উত্তরসূরী রাষ্ট্র হিসাবে রাশিয়ার কাছে থাকবে, নাকি ইউক্রেন বা বেলারুশ (Belarus) বা কাজাখাস্তানের (Kazakhstan) কাছে থাকবে। ইন্টারকন্টিনেন্টাল ব্যালিস্টিক মিসাইলের দীর্ঘ পরিসরের পরিপ্রেক্ষিতে অস্ত্রাগারের রক্ষণাবেক্ষণের বিষয়টি ছিল মাথায়। অস্ত্র ধরে রাখার অর্থ হল ইউক্রেন NPT-র বাইরে একটি পারমাণবিক রাষ্ট্র হবে। (P5 দেশ ব্যতীত অন্যান্য স্বাক্ষরকারীদের অ-পারমাণবিক রাষ্ট্র হতে হবে অথবা পারমাণবিক অস্ত্র ছেড়ে দিতে হবে)। ইউক্রেন, যারা ইউরোপের অংশ হতে চেয়েছিল তারা নিষেধাজ্ঞা এবং বিচ্ছিন্নতার মধ্যে দিয়ে নতুন যাত্রা শুরু করতে চায়নি।

১৯৯৪ সালের শুরুর দিকে পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণের চুক্তি করে ইউক্রেন। বুদাপেস্ট মেমোরেন্ডাম (Budapest Memorandum on Security Assurance) নামে পরিচিত ওই চুক্তিতে সই করেছিল রাশিয়া, ইউক্রেন, যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্র। চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল যে আত্মরক্ষা ব্যতীত কোনও দেশই ইউক্রেনের বিরুদ্ধে শক্তি ব্যবহার করবে না এবং সবাই দেশটির সার্বভৌমত্ব ও অখণ্ডতাকে সম্মান জানাবে। চুক্তিতে আরও বলা ছিল, আগ্রাসন হলে ইউক্রেনকে সহায়তার জন্য চুক্তিকারীরা রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে অবিলম্বে পদক্ষেপ নেবে। চুক্তিতে স্বাক্ষরকারীরা ছিলেন ইউক্রেনের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট লিওনিড কুচমা (Leonid Kuchma), মার্কিন তৎকালীন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন (Bill Clinton), রাশিয়ার তৎকালীন প্রেসিডেন্ট বরিস ইয়েলৎসিন (Boris Yeltsin) এবং ব্রিটেনের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী জন মেজর (John Major)। পরে চিন (China) এবং ফ্রান্সও (France) স্বাক্ষর করে। তবে সবটাই ছিল একটি আশ্বাস ছিল, কোনও নিরাপত্তা গ্যারান্টি নয়।

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
পুরুলিয়ায় দিনেদুপুরে দুঃসাহসিক চুরি! প্রায় ২৫ লক্ষের গয়না নিয়ে পালাল ২ দুষ্কৃতী
আরও দেখুন

বুদাপেস্ট মেমোরেন্ডাম স্বাক্ষরের দুই বছরের মধ্যেই ১৯৯৬ সালে ইউক্রেন তার মাটিতে থাকা সমস্ত পারমাণবিক অস্ত্র (Nuclear Weapons) রাশিয়ার কাছে হস্তান্তর করে। ইউক্রেনও কঠিন দর কষাকষি করতে সক্ষম হয়েছিল। রাশিয়া তার প্রতিবেশীকে ১ বিলিয়ন ডলারের অর্থ প্রদানের মাধ্যমে ক্ষতিপূরণ দিয়েছে এবং ইউক্রেনের সমৃদ্ধ ইউরেনিয়ামের (Uranium) মজুদ কেনার জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রও বিশাল অর্থ দিয়েছে। যদিও ইউক্রেনের উদ্বেগ অব্যাহত ছিল কারণ রাশিয়া নতুন আন্তর্জাতিক সীমানা পুরোপুরি মেনে নেয়নি। রাশিয়া ন্যাটোর (NATO) সম্প্রসারণের বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছিল। ভ্লাদিমির পুতিন (Vladimir Putin) ১৯৯৯ শেষের দিকে বরিস ইয়েলৎসিনের (Boris Yeltsin) স্থলাভিষিক্ত হয়েছিলেন। ২০০৭ সালে মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে ন্যাটোর সম্প্রসারণ নিয়ে প্রথম উদ্বেগ প্রকাশ করেছিলেন পুতিন। তিনি সরসারি এই বিষয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দিকে অভিযোগের আঙুল তোলেন। পুতিনের অভিযোগ ছিল, আমেরিকা নিজেকে আন্তর্জাতিক আইনের ঊর্ধ্বে বিবেচনা করছে এবং একতরফা পদক্ষেপের মাধ্যমে নতুন অস্ত্র প্রতিযোগিতা শুরু করেছে।

বাংলা খবর/ খবর/Explained/
Russia-Ukraine War | Explained : রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে কী কী অস্ত্র ব্যবহার হচ্ছে? বিশদে জানুন
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল