কী লিখেছেন তিনি ফেসবুকে, ‘আমার প্রোফাইলে মিরাক্কেলের ডিরেক্টর শুভঙ্কর চট্টোপাধ্যায় আছেন৷ ওঁর সঙ্গে আমার কোনও পূর্ব পরিচিতি নেই, কোনও ওয়ার্ক পারপাস নেই৷ তাও তিনি গতকাল রাত ২.১৭ থেকে ৩টে পর্যন্ত ২৪ বার ভিডিও কল করেছেন৷ আমি এত রাতে ভিডিও কল ধরব না বলা সত্ত্বেও উনি ভিডিও কল করেই যান৷ একবার বিরক্ত হয়ে নিজের ফ্রন্ট ক্যামেরা অফ করেই ভিডিও কলটা অ্যাকসেপ্ট করি, উনি তখন আকণ্ঠ মদ খেয়ে কোনও কথা বলতেও পারছিলেন না৷’
advertisement
এর পরে তাঁর অভিযোগ, ‘এক্ষেত্রে ওঁকে আমার দু’টো প্রশ্ন, রাত তিনটের সময় মেয়েদের ভিডিও করল করে ডিস্টার্ব করার ইচ্ছে ওঁর না ওঁর এটা পারিবারিক শিক্ষার প্রতিফলন? দুই -- উনি একটু নাম করেছেন বলে উনি আমায় এত রাতে কন্টিনিউয়াসলি ২৪ বার কল করার মতো অসভ্য আচরণ কেন করলেন৷’’
শেষে শ্রেয়সীর মন্তব্য, ‘ওঁকে ট্যাগ করলাম, আর একটা সাজেশন দিলাম, এ বার থেকে প্রচুর মদ খেয়ে ফেললে নিজেকে সামলাতে না পারলে ফোনটা নিজের থেকে দূরে রাখুন৷’
আরও পড়ুন:এবার চমকে দিলেন শতাব্দী রায়, কর্মীর বাড়িতে এ কী কাণ্ড ঘটালেন! বিতর্কে ইতি?
আরও পড়ুন: ৫৬-৪৩-এর পর ৫০ লক্ষ! শহরে ফের উদ্ধার টাকা, পুলিশের জালে ২
এই বিষয়ে পরিচালক শুভঙ্কর চট্টোপাধ্যায়কে ফোন করা হলে তিনি নিউজ১৮ বাংলাকে বলেন, ‘‘ওইটা নিয়ে আমি আমার আইনজীবীর সঙ্গে কথা বলছি৷ যার সঙ্গে এই ঘটনাটি ঘটেছিল, তাঁর সঙ্গে কথা বলে বিষয়টি মিটমাটও হয়ে গিয়েছে, তারপরে আবার কেন চর্চা চলছে, সেই বিষয়টা অন্যায় হচ্ছে ও ভুল হচ্ছে৷ আমার আইনজীবীর সঙ্গে কথা বলছি, তিনি আমাকে এই বিষয়ে মতামত দেবেন, তারপর আমি যা বলার বলব৷’
পরে ফেসবুক পোস্ট ডিলিট করে দিয়েছেন অভিযোগকারী মহিলা৷ তিনি সেটি ডিলিট করে দিয়ে লিখেছেন, ‘অনেক বিব্রত হয়েছি।অনেক ফোন এসেছে।আর পারছিনা। উনি নিজে এবং অনেক কে দিয়ে সরি বলিয়েছেন। আমি অ্যাকসেপ্ট করলাম আর এটা নিয়ে ফারদার ডিসকাশান চাই না।’