শকুন্তলার বোন আরও জানান, অসুস্থতার কারণে তাঁর দিদির স্বভাব-আচরণ তিন বছরের শিশুর মতো হয়ে গিয়েছে। যার ফলে সব সময় তাঁর খেয়াল রাখতে হয়। বিজয়ম্মাই বিগত কয়েক বছর ধরে অভিনেত্রীর খেয়াল রাখছেন। ২০২১ সালে কনকলতার পার্কিনসনস এবং ডিমেনশিয়ার লক্ষণ দেখা যায়। করোনা অতিমারীর সময় তা আরও বেড়ে যায়। প্রথমে বিষয়টিকে গুরুত্ব দেওয়া হয়নি। কনকলতা অনেক কিছু ভুলে যাচ্ছিলেন। পরবর্তীতে দেখা যায়, অ্যামনেশিয়ায় আক্রান্ত।
advertisement
আরও পড়ুন: ‘সব ছবি ফ্লপ হোক’, শাহরুখের ব্যর্থতার প্রার্থনা গৌরীর, খান পরিবারে কি ফাটলের আঁচ
আরও পড়ুন: একটি ছবি করেই নাকে খত! কেন বাবা বিনোদ খান্নার সঙ্গে আর কাজ করতে চাননি অক্ষয়
গত বছর কনকলতা আইসিইউ-তে ছিলেন। জল পান করা, খাবার খাওয়ার জন্যও তাঁর সাহায্যের প্রয়োজন পড়ে। মাঝেমাঝে সেই কাজগুলিও করতে ভুলে যান অভিনেত্রী। ২০০৫ সালে ,স্বামীর সঙ্গে বিচ্ছেদ হয় কনকলতার। তার পর থেকে একাই ছিলেন তিনি। অসুস্থতার পর ভাইয়ের পরিবারের সঙ্গে থাকতে শুরু করেন কনকলতা।