ভেস্টিবিউলার হাইপোফাংশন রোগে দেহের ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যায়। কেন্দ্রীয় ভেস্টিবিউলার সিস্টেমের কার্যকারিতা আংশিক বা সম্পূর্ণ নষ্ট হয়ে যায়। মানুষের কান ও মস্তিষ্কের ভারসাম্য রক্ষাকারী অঙ্গগুলি ঠিক করে কাজ করে না। এই ভেস্টিবিউলার সিস্টেম চোখ এবং পেশির সাহায্যে সারা দেহের ভারসাম্য বজায় থাকে। আর সেখানেই সমস্যা দেখা দিয়েছে বরুণের।
আরও পড়ুন: নিজের শরীরের সঙ্গে এমন ভাঙাগড়া! 'পাঠান' শাহরুখের কীর্তি জানলে অবাক হবেন
advertisement
এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার পরেই বলি তারকা অতিরিক্ত পরিশ্রম করা বন্ধ করে দেন। যদিও এর পরেই তাঁর একাধিক ছবি মুক্তি পেতে চলেছে। 'ভেড়িয়া', 'বাওয়াল' ইত্যাদি। তাও জীবনের ইঁদুর দৌড়ে লাগাম টানার চেষ্টা করছেন তিনি।
আরও পড়ুন: জিমে যান না! ৫৭ বছরেও মিলিন্দ সোমনের ফিটনেস-মন্ত্র শুনলে অবাক হবেন
সাক্ষাৎকারে সে কথাই জানালেন ডেভিড-পুত্র। যে মুহুর্তে কোভিড বিধি সরে গেল, সকলেই যেন দৌড় প্রতিযোগিতায় নাম লিখিয়ে ফেলল। সকলেই ইঁদুর দৌড়ে শামিল হয়ে গেল বলে মনে করেন বরুণ।
তাঁর কথায়, ''আপনি কি মনে করেন না যে আমরা একই ইঁদুর দৌড়ে ফিরে গিয়েছিলাম? এখানে কতজন বলতে পারে যে তারা বদলে গিয়েছেন? আমি দেখছি মানুষ আরও কঠোর পরিশ্রম করছে। আসলে, আমি আমার 'যুগ যুগ জিয়ো'র ছবির সময়ে নিজের শরীরকে অনেক চাপ দিয়েছি। মনে হচ্ছিল, আমি যেন ভোটের প্রার্থী! জানি না কেন, তবে আমি নিজের উপর অনেক চাপ দিয়েছি সেই সময়ে। আমি মনে করি, সবার জীবনে একটা বৃহত্তর উদ্দেশ্য থাকা উচিত। আমি আমার জীবনের উদ্দেশ্য খুঁজে পেতেই এখানে এসেছি। সকলেই জড়ো হয়েছি বৃহত্তর উদ্দেশ্যে।"