আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবেও প্রশংসিত 'টনিক'। উচ্ছ্বসিত পরিচালক। নিউজ18 বাংলাকে তিনি বললেন, "বহু অবাঙালি দর্শক আমাদের ছবি দেখেছেন। দক্ষিণ, মহারাষ্ট্র এবং ভারতের আরও নানা অঞ্চলের সিনেপ্রেমীরা আমাদের ছবি দেখেছেন। বিদেশের প্রচুর মানুষকেও দর্শক হিসেবে পেয়েছি। ছবিটি শেষ হওয়ার পর সকলে উঠে দাঁড়িয়ে হাততালি দিয়েছে। বহু মানুষ চরিত্রগুলির সঙ্গে নিজের মিল খুঁজে পেয়েছেন। এর থেকে বড় প্রাপ্তি আর কী-ই বা হতে পারে!"
advertisement
আরও পড়ুন: মাকে মৃত্যুশয্যায় রেখে শ্যুটে হাসিমুখে অভিনয়! শ্রীপর্ণার লড়াই যেন আরও এক নজির
আরও পড়ুন: সামান্থাকে বিয়ে না করে উপায় ছিল না নাগার! কেন? বিস্ফোরক প্রাক্তন স্বামী
পুরোদস্তুর পারিবারিক ছবি বলতে যা বোঝায়, পরিচালক অভিজিৎ সেনের প্রথম ছবিতে তার সব উপাদানই রয়েছে। মধ্যবিত্ত বাঙালির চাওয়া-পাওয়া, হতাশা-আনন্দ, জীবনের প্রায় প্রতিটা আবেগ ফুটে উঠেছে পর্দায়। আর সেই আবেগকে বুঝে নিতে ভাষার সাহায্য লাগে না। অন্তত তেমনটাই মনে করছেন অভিজিৎ। তাঁর কথায়, "আমাদের ছবিতে সাবটাইটেল ছিল ঠিকই। কিন্তু স্ক্রিনে ভেসে ওঠা সেই শব্দগুলির মধ্যে তো অভিব্যক্তি বা আবেগ জড়িয়ে থাকে না। কিন্তু অভিনেতাদের পর্দায় দেখেই দর্শক সবটা বুঝে নিয়েছেন। এখানেই আমাদের সার্থকতা।"