আরও পড়ুন- কাশ্মীর ফাইলসকে ব্যঙ্গ, কেজরিওয়ালকে 'প্রফেশনাল অ্যাবিউজার' বলে আক্রমণ বিবেকের!
“সত্যি কথা যদি বলতে বসি তাহলে আবদুল্লাহ সাহব, জল অনেকদূর গড়াবে। এই বিষয়ে কথা না বাড়ালেই ওঁর মঙ্গল,” বলেন বিবেক অগ্নিহোত্রী। একটি সংবাদের ক্লিপিং দেখান বিবেক, যাতে লেখা রয়েছে, “রমেশ কুমার জিজ্ঞেস করছেন কীভাবে তিনি এখন নিজের নাম বলবেন, কারণ ‘ভারত মাতা কি জয়’ বলার জন্য ইসলামিক মৌলবাদীরা তার জিভ কেটে ফেলেছে।” বিবেক অগ্নিহোত্রীর দাবি, ঘটনাটি ১৯৮৯ সালে ফারুক আবদুল্লাহর শাসনামলে ঘটেছিল।
advertisement
“ফারুক আবদুল্লাহ সাহেবের কথা না বলাই ভালো, সন্ত্রাসবাদীদের সঙ্গে ওঁর ছবি তো সবাই দেখেছে, ইয়াসিন মালিকের সঙ্গে ছবি রয়েছে, দুনিয়ার যত সন্ত্রাসবাদী রয়েছে সকলের সঙ্গে তাঁর বন্ধুত্ব রয়েছে। যখন এই সমস্যা শুরু হয় তখন সব ছেড়ে লন্ডনে পালিয়ে গিয়েছিলেন তিনি। তাঁকে ‘ডিস্কো সিএম’ বলা হত কারণ যখন মানুষ মরত তিনি ডিস্কোতে নাচ করতেন। ওঁকে নিয়ে কত খবর প্রকাশ হত, যে যখন মানুষ মারা যাচ্ছে কাশ্মীরে তিনি বলিউডের নায়িকাদের বাইকে চড়িয়ে ঘোরাচ্ছেন। আর তাঁর যে হেডকোয়ার্টার ছিল, সেখানে তো বড় বড় সন্ত্রাসবাদীদের উপহার দেওয়া হত। কোটি কোটি টাকার মহল বানিয়ে রেখেছেন তিনি,” বলেন চলচ্চিত্র নির্মাতা বিবেক অগ্নিহোত্রী।
আরও পড়ুন- করোনা আক্রান্ত অভিনেত্রী লারা দত্ত! তবে কি দুয়ারে হাজির কোভিডের চতুর্থ ঢেউ?
বিবেক আরও জানান, কেউ যদি আজ কাশ্মীরে যেতে চান, তারা যে কোনও গাড়ি চালককেই জিজ্ঞাসা করতে পারেন রাজ্যের অবস্থার কারণ সম্পর্কে। “তারপর দেখবেন আবদুল্লাহদের নাড়িনক্ষত্র সব স্পষ্ট হয়ে যাবে,” বলেন পরিচালক।
এই মাসের শুরুতেই মুক্তি পেয়েছে দ্য কাশ্মীর ফাইলস (The Kashmir Files) এবং বেশ কয়েকটি বক্স অফিস রেকর্ড ভেঙে ফেলেছে এই সিনেমা। মাত্র ১৫ দিনে ২১১.৮৩ কোটি টাকার ব্যবসা করেছে এই সিনেমা। মহামারী শুরু হওয়ার পর থেকে এখনও পর্যন্ত এটিই কোনও সিনেমার সর্বোচ্চ বক্স অফিস সংগ্রহ।