এদিন বনশালী প্রযোজনা সংস্থার আইনজীবী সুপ্রিম কোর্টকে জানান, 'আমরা এমন একটা ছবি নিয়ে আলোচনা করছি, যা এখনও কেউ দেখেনি। সেন্সর সার্টিফিকেট দেওয়া হয়েছে ছবিটিকে। তাই এই ছবির মুক্তি আটকানোর জন্য একটা খুব জোরালো কারণের প্রয়োজন'। সুপ্রিম কোর্টে গঙ্গুবাঈয়ের মুক্তি আটকাতে একাধিক মামলা হয়েছে। বুধবার সেই মামলার শুনানিতেই ছবির নাম পরিবর্তনের পর্যবেক্ষণ ছিল দেশের শীর্ষ আদালতের।
advertisement
আরও পড়ুন: মুক্তির আগে বড় বিতর্কে 'গঙ্গুবাঈ কাঠিয়াওয়াড়ি', ছবির নাম বদলের 'সুপ্রিম' পরামর্শ
মামলার আবেদনকারী গঙ্গুবাইয়ের দত্তক পুত্র বাবু রাওজি শাহ ছবিটির নাম-সহ বেশ কয়েকটি বিষয়ে আপত্তি জানিয়ে ছবিটির মুক্তি বন্ধ করার আবেদন করেছিলেন। এছাড়াও একাধিক মামলা হয়েছে বিগত এক বছর ধরে দেশের বিভিন্ন আদালতে। বৃহস্পতিবার ফের সেই মামলার শুনানি ছিল। বনশালী প্রযোজনা সংস্থার আইনজীবী সিদ্ধার্থ দাভে আদালতকে জানিয়েছিলেন, তিনি তাঁর মক্কেলকে আদালতের নির্দেশ নিয়ে কথা বলবেন।
আরও পড়ুন: শীত শেষ হতেই ফের ডেঙ্গুর থাবা, মশার কামড়ে মৃত্যু ৯ বছরের শিশুর!
গঙ্গুবাঈ-কে 'পাবলিক ফিগার' বলে দাবি করে বনশালীর আইনজীবী বলেন, 'ব্যক্তিগত গোপনীয়তার অধিকার সেই মানুষের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয় যিনি একজন পাবলিক ফিগার'। হুসেন জাইদির লেখা বই 'মাফিয়া কুইন্স অফ মুম্বই' থেকে 'গঙ্গুবাঈ কাঠিয়াওয়াড়ি' ছবিটির গল্প নেওয়া হয়েছে। বাবু রাওজি শাহের দাবি ছিল, এই ছবিটি তাঁর মায়ের সম্মান নষ্ট করবে। বম্বে হাইকোর্টের ছবি মুক্তি না আটকানোর নির্দেশকেও তিনি চ্যালেঞ্জ করেছিলেন তিনি। মামলা করেছিলেন সুপ্রিম কোর্টে। এদিন সেই মামলা খারিজ করেছে শীর্ষ আদালত।