TRENDING:

Sujoy Ghosh on Jaane Jaan: সুজয়ের কাছে বডির খোঁজ! বারবার ফোন, কী করেছেন পরিচালক? খোলসা করলেন নিজেই

Last Updated:

সুজয় বলছেন, আজকাল পৃথিবী যেন দুভাগে ভাগ হয়ে গিয়েছে, রয়েছে কেবল কৌতূহলী আর অকৌতূহলীরা। কৌতূহলীরা খালি তাঁকে ফোন করছেন আর জানতে চাইছেন বডিটা কোথায় গেল!

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
গত কয়েক বছরে কি ফিল্ম নোয়ার মৌতাতে বুঁদ হয়ে আছেন সুজয় ঘোষ?হতেই পারে। বাঙালির বড় আদরের এই পরিচালক যখন ‘আলাদিন’ বানিয়েছিলেন, সেখানেও ছিল ডার্ক সিনেম্যাটোগ্রাফি। যদিও তা থ্রিলার ছিল না। এর পর ‘কহানি’-তে এসে থ্রিলারের নেশায় দর্শককে আটকে ফেললেন সুজয়, সেটাও যদিও আলো-আঁধারিতে মাখা ফিল্ম নোয়া ছিল না। শুরুটা হল, বলা যায়, ‘কহানি ২’ থেকে। আর সেই সঙ্গে আমরা দেখলাম সুজয়ের থ্রিলারে আরও এক কমন ফ্যাক্টর- মা আর মেয়ের সংগ্রামের গল্প। এবার ‘জানে জান’ নামের যে ছবি বানালেন সুজয়, সেখানেও সেই মা আর মেয়ের বন্ধুত্ব আর লড়াই, যদিও ২০০৫ সালের জাপানি উপন্যাস নিয়ে ছবি তৈরি, ‘দ্য ডিভোশন অফ সাসপেক্ট এক্স’ নামে বইটা লিখেছিলেন কাইগো হিগাশিনো।
advertisement

ফেরা যাক ছবির কুয়াশায় ঘেরা, নীল আঁধারের কালিম্পংয়ের পটভূমিকায়, যেখানে এক বাড়িতে পাশাপাশি দুই ফ্ল্যাটে থাকে স্বামীকে ছেড়ে পালিয়ে আসা রহস্যময়ী মায়া আর অঙ্কের শিক্ষক নরেন, সবার কাছে তার পরিচিতি টিচার নামে। এই মায়া যখন পরিস্থির চাপে পড়ে খুন করে ফেলে স্বামীকে, বডিটা লুকোতে তাকে সাহায্য করে টিচার। ছবিতে বেশ কয়েকবার জানতে চেয়েছে মায়া, বডিটা কোথায় পাচার করেছে নরেন। টিচার শুধু জানিয়েছে নিস্পৃহভাবে- ওটা কেউ খুঁজে পাবে না, শুধু সে যা বলছে, তা মেনে চললেই মায়া নিরাপদে থাকবে।

advertisement

আরও পড়ুন: ‘তুমি না হলে আরও ১০ জন রাজি হবে!’ বলিউডে ‘কম্প্রোমাইজ’ নিয়ে নীনার কথা ফাঁস

আরও পড়ুন: সলমনের এ কী দশা! ‘রুগ্ন’ নায়ক যেন ধুঁকছেন, কেন এমন অবস্থা ৫৭-র ‘টাইগার’-এর

মায়ার মতো দর্শকও কিন্তু ছবির শেষে এসেও জানতে পারেনি বডিটা নিয়ে কী করেছিল টিচার। সুজয় বলছেন, আজকাল পৃথিবী যেন দু’ভাগে ভাগ হয়ে গিয়েছে, রয়েছে কেবল কৌতূহলী আর অকৌতূহলীরা। কৌতূহলীরা খালি তাঁকে ফোন করছেন আর জানতে চাইছেন বডিটা কোথায় গেল! “আমার যে কোনও ছবি নিয়েই এত ফোন কল পাই, আসলে ছবিটাকে তো এগিয়ে নিয়ে যান দর্শকই, তাঁরাই তার সাফল্যের মূল”, বলছেন সুজয়। এটাও বলছেন প্রশ্নটা তাঁকে বিরক্ত করছে না, বরং তিনি সবার এই কৌতূহল বেশ উপভোগই করছেন। “একটা কাজ করলাম আর কেউ সেটা নিয়ে কথা বলল না, কী লাভ তাতে”, সুজয় উবাচ।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
সরকারি স্কুল শিক্ষিকা,যেন 'লেডি সলমন'!শরীরচর্চায় বানিয়েছেন 'মাসল'!বাঁকুড়ার আইকন মুন্না
আরও দেখুন

মোদ্দা কথা, সুজয় বলবেন না বডিটা কোথায় গেল। তেমনই বলবেন না ছবির সিক্যুয়েল বানাবেন কি না। “আপাতত আমরা সবাই ছবির সাফল্য উপভোগ করছি, আনন্দ উপভোগ করছি, আরও কিছু দিন এভাবেই থাকি না হয়, পরে তো কাজে ফিরতেই হবে”, জবাব পরিচালকের।

বাংলা খবর/ খবর/বিনোদন/
Sujoy Ghosh on Jaane Jaan: সুজয়ের কাছে বডির খোঁজ! বারবার ফোন, কী করেছেন পরিচালক? খোলসা করলেন নিজেই
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল