আরও পড়ুন: অর্জুন দল ছাড়তেই আশঙ্কা, তড়িঘড়ি বড় সিদ্ধান্ত বিজেপির! যা হতে চলেছে...
‘‘ তোকে এইভাবে কোনওদিন রিপ (RIP) বলতে হবে এটা ভাবতে পারিনি’’-এভাবেই নিজের শোকবার্তা শুরু করেছিলেন সোহিনী গুহ রায়৷ পল্লবীকে নিজের বোনই ভেবে এসেছেন সোহিনী৷ শুধু বোন বলে ভাবাই নয়৷ দিদির অধিকারেই হয়তো সোহিনী ভাবতেন পল্লবী কী খাচ্ছেন, কী পরছেন, কোথায় গেলেন? লিখেছেন ‘‘হয়তো অধিকার ছাড়াই ইন্টারফেয়ার করতাম’’৷ কারণ সোহিনী মনে করতেন পল্লবী তাঁর থেকে অনেক ছোট৷ তাই তাঁর জীবনের উপলব্ধিগুলি হয়তো পল্লবীকে কিছুটা সাহায্য করতে পারে৷ এই পারস্পরিক বোঝাপড়া থেকেই তাঁদের মধ্যে হয়ে গিয়েছিল অটুট বন্ধন৷
advertisement
আর প্রত্যুষা? তিনি তো পল্লবীর প্রিয় ঈশা৷ বন্ধু চলে যাওয়ার পর থেকে দুটো চোখের পাতা এক করেননি তিনিও৷ একসঙ্গেই ওঠাবসা ছিল তাঁদের৷ দিদি নম্বর ওয়ানেও একসঙ্গে এসেছিলেন তাঁরা৷ সঙ্গে ছিলেন মায়েরা৷ শেয়ার করেছিলেন মজার মজার কত কথা৷ পল্লবীর ফ্ল্যাটে থাকতে এসেছিলেন প্রত্যুষা৷ ভাগাভাগি করে রান্না করতেন৷ লকডাউনে যে যার বাড়ি চলে যান৷ কিন্তু বন্ধুত্ব ছিল একই৷ পল্লবী যে নেই, তাঁর বিশ্বাস হচ্ছে না৷ হওয়ার কথাও নয়৷ শুধু স্মৃতি হাতড়ে বেড়াচ্ছেন তাঁরা৷