শাহরুখ বলেন, " অতিমারির সময় যখন সব কিছু থমকে এল, তখন আমিও একটু ধীরে সুস্থে চলার অবকাশ পেলাম। খারাপের মতো অতিমারির কিছু ভাল অংশও ছিল। আমি দু বছর কাজ করিনি। বাচ্চাদের সঙ্গে সময় কাটাতে চেয়েছিলাম। আরিয়ান, সুহানা, আব্রামের বড় হয়ে ওঠা দেখতে পেলাম। পরিবার ও বন্ধুদের সঙ্গে সময় কাটাতে পারলাম।"
advertisement
আরও পড়ুন : এ.আর.রহমানের জন্য গানের পর অন্তরা নন্দীর প্রথম বাংলা অরিজিনাল "চাঁদনি রাতে" প্রকাশিত হল
সুপারস্টারের আরও সংযোজন, "আরও একটা জিনিস আমার মনে এসেছিল। আমার শেষ ছবি 'জিরো' সফল হয়নি। লোকে ধরেই নিয়েছিল আমার ছবি আর চলবে না। তাই আমি অন্য পেশায় যাওয়ার কথা ভেবেছিলাম। আমি রান্না করাও শিখেছিলাম। ভেবেছিলাম যদি কোনওদিন রেস্তরাঁ খুলতে হয়। আমি ইতালিয়ান রাঁধতে শিখেছিলাম।"
পাঠান-এর সাফল্যে উচ্ছ্বসিত কিং খান এর সব কৃতিত্ব দিতে চান দর্শকদের। তিনি বলেন, " কোথাও গিয়ে আমরা সকলে একই দলের অংশীদার। সিনেমা, সংবাদমাধ্যম, রেডিও-সকলে সিনেমাকে ভালবেসেছেন। আমরা খুবই কৃতজ্ঞ। এই ছবিকে সমর্থন করার জন্য প্রথমে দর্শক এবং পরে সংবাদমাধ্যমের প্রতি আমরা কৃতজ্ঞ। ছবির শুভমুক্তি বিঘ্নিত হতে পারে, সেই আশঙ্কাও ছিল। তবে সব প্রতিবন্ধকতাকে এড়ানো গিয়েছে।"
এর পর শাহরুখকে দেখা যাবে বিজয় সেতুপতি এবং নয়নতারার সঙ্গে 'জওয়ান' ছবিতে এবং তপসী পান্নুর সঙ্গে 'ডঙ্কী'-তে।