বাবা বেঁচে থাকতে কি ছেলে-মেয়ে তাঁর সম্পত্তি দাবি করতে পারে? জানুন ভারতের আইন কী বলছে!
সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের প্রতিক্রিয়া ভাগ করে নিয়ে পালক লিখেছেন যে, “গতকাল রাতে ‘সাইয়ারা’ দেখলাম… আর এখনও এর আবেগ-অনুভূতি আমার মনে রয়ে গিয়েছে। বহুদিন পর কোনও ফিল্ম আমার উপর এমন গভীর ছাপ রেখে গেল — ‘সাইয়ারা’ শুধু প্রেমকাহিনি নয়। এটা আবেগ, যন্ত্রণা, ব্যথা কাটিয়ে ওঠা এবং চিরন্তন এক বন্ধনের যাত্রাপথ। এটি এমন একটি গল্প, যা না বললেই নয়। এক্ষেত্রে যেভাবে তা বলা উচিত, সেভাবেই সেই গল্পটি বলা হয়েছে।”
advertisement
এখানেই থেমে থাকেননি পালক। তিনি আরও বলে চলেন যে, “তোমার জন্য খুবই গর্বিত @mohitsuri — ওঁর সঙ্গে কাজ করেছি। কাছ থেকে ওঁর প্যাশনকেও দেখেছি। কিন্তু এটা তিনি যা বানিয়েছেন, সেটা তাঁর নিজের প্যাশনকেই ছাপিয়ে গিয়েছে… একেবারে খাঁটি ম্যাজিক। গল্প বলার ধরন, চিত্রনাট্য এবং যেভাবে প্রত্যেকটা মুহূর্ত জীবন্ত হয়ে উঠেছে — এই সমস্ত কিছুই ছবিটি শেষ হয়ে যাওয়ার অনেকক্ষণ পরেও মনে থেকে যাবে। আর মিউজিক… প্রত্যেকটি সুরে যেন এই গল্পের প্রতিফলন ঘটে। @mithoon-এর Dhan গানটি তো আমার মনে এক বিশেষ জায়গা তৈরি করে নিয়েছে। গানটি এই ছবিটির প্রাণ তো বটেই, সেই সঙ্গে তা মনকেও নাড়া দিয়ে যায়।”
এর পাশাপাশি এই ছবির প্রধান জুটির প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়েছেন পালক। অহন আর অনীতের জুটির বিষয়ে তিনি বলেন, আমার দেখা সবথেকে তুখোড় বলিউড ডেবিউট্যান্ট ওঁরা। একেবারে খাঁটি, একেবারে শক্তিশালী।
প্রসঙ্গত, ‘সাইয়ারা’ হল রোম্যান্টিক মিউজিক্যাল ড্রামা ধারার ছবি। গল্পটি দুই আবেগপ্রবণ প্রেমিক-প্রেমিকাকে কেন্দ্র করে আবর্তিত হয়েছে। নিজেদের সম্পর্ককে বাঁচিয়ে রাখার সফরে পাড়ি জমিয়েছে তারা। মোহিত সুরির চিরাচরিত সেই উপাদান, গভীর প্রেম, মন ভাঙা – এই সমস্ত কিছুই উপস্থিত রয়েছে এই ছবিতে।
ট্রেড অ্যানালিস্টদের ভবিষ্যদ্বাণী বক্স অফিসে ভালই সূচনা হয়েছে ‘সাইয়ারা’ ছবিটির। ইতিমধ্যেই অ্যাডভান্স বুকিংয়ে ২.৬ কোটি টাকা পেয়েছে ছবিটি। ইন্ডাস্ট্রির বিশেষজ্ঞদের পূর্বাভাস যে, ১০-১২ কোটির ডাবল-ডিজিট ওপেনিং হবে ছবিটির। তবে অনেকের আশা যে, ১৫-২০ কোটি টাকার গণ্ডি ছুঁয়ে যাবে।