আরও পড়ুন- মঙ্গলে রকেট পাঠাতে হিন্দু ক্যালেন্ডার ব্যবহার করে ভারত! মাধবনের মন্তব্যে বিতর্ক!
বিশেষ স্ক্রিনিংয়ে নিজের বক্তৃতায় মাধবন জানান, চলচ্চিত্রটি মহাকাশ এবং আইটি সেক্টর জুড়ে ভারতের প্রযুক্তিগত দক্ষতারই উদযাপন করে। “সিনেমাটি নাম্বি নারায়ণনের প্রতি একটি শ্রদ্ধাঞ্জলি, যার বিকাশ ইঞ্জিন কখনই ব্যর্থ হয়নি। এটি মানব সম্পদের দক্ষতা এবং বৈজ্ঞানিক উৎকর্ষের ক্ষেত্রে ভারতের শক্তির দক্ষতার বার্তাও বিশ্বকে পৌঁছে দিয়েছে,” বলেন আর মাধবন।
advertisement
তথ্য এবং সম্প্রচার মন্ত্রকের সচিব অপূর্ব চন্দ্র জানান, সিনেমাটি শুধু অনুপ্রেরণামূলকই নয়, এটি দর্শকদের হৃদয়ও ছুঁয়ে যায়। “চলচ্চিত্রটি নাম্বি নারায়ণন সহ হাজার হাজার বিজ্ঞানীকে শ্রদ্ধা জানায়, যাঁরা ভারতের মহাকাশ কর্মসূচির সাফল্যের জন্য তাঁদের সমস্ত জীবন উৎসর্গ করেছেন,” বলেন অপূর্ব চন্দ্র।
প্রাক্তন আইজি সিবিআই পিএম নায়ারও সিনেমাটির প্রশংসা করে জানিয়েছেন, এটি বিনোদনমূলক, চিত্তাকর্ষক এবং অর্থবহ। “এটি বিজ্ঞান, প্রযুক্তি এবং আবেগের নিখুঁত সমন্বয়। সিনেমাটিকে শুধু ভারতে নয়, সারা বিশ্বেই স্বাগত জানানো হবে,” মন্তব্য করেছেন পিএম নায়ার।
রকেট্রি: দ্য নাম্বি এফেক্ট বিজ্ঞানী নাম্বি নারায়ণনের জীবনের উপর ভিত্তি করে নির্মিত চলচ্চিত্র। নাম্বি ছিলেন ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থার (ISRO) একজন প্রাক্তন বিজ্ঞানী এবং মহাকাশ প্রকৌশলী। ১৯৯৪ সালে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে অভিযুক্ত হন নাম্বি।
আরও পড়ুন- এতকাল ধরে বিদ্যুৎ নেই দ্রৌপদী মুর্মুর গ্রামে! ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আলো আনার নির্দেশ
এই সিনেমার মাধ্যমেই পরিচালক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করলেন মাধবন। ৭৫ তম কান চলচ্চিত্র উৎসবে রকেট্রি: দ্য নাম্বি এফেক্টের প্রিমিয়ার হয়। ১ জুলাই বিশ্বব্যাপী রুপোলি পর্দায় মুক্তি পাওয়ার কথা এই সিনেমার।