আজ এই ছবি নিয়ে কথা বলতে সোশ্যাল মিডিয়ায় লাইভ আসেন তাঁরা। সেখানে ছবি নিয়ে কথা বলতে গিয়ে প্রসেনজিৎ বাবা হিসেবে নিজেকে কত নম্বর দিলেন জানেন? প্রসেনজিৎ-অর্পিতার ছেলে মিশুক এখন অনেকটাই বড়। হোস্টেলে থেকে পড়াশুনো করে। ছোট থেকেই ছেলের কাছের মানুষ প্রসেনজিৎ।
advertisement
কথায় কথায় তিনি বলেন, 'বাবা হিসেবে আমি নিজেকে ১০০-তে ৫০ দেব।" যা শুনে জিৎ বলেন কেন? তুমি তো ছেলের সব খেয়াল রাখো!" প্রসেনজিৎ বলেন, 'হ্যাঁ, তা রাখি। ও অনেক কিছুই ওর মাকে নয়, আমাকে খোলাখোলি বলতে পারে। এমনকি ওর জামা কাপড় এখনও আমিই কিনে দিই। মিশুক বলে, বাবা এটা তুমিই পছন্দ করে নিয়ে এসো। তাছাড়া যেহেতু হোস্টেলে থাকে, প্রতি তিন মাস পর সব কিছু পাল্টাতে হয় আমাকেই। কিন্তু তার পরেও আমি নিজেকে ৫০ দেব। কিছু নম্বর তো কাটা যাবেই। কাজের ব্যস্ততা, পরিবার সব মিলিয়ে বেশি নম্বর দেওয়া যায় না।" কিন্তু নিজেকে ৫০ দিলেও জিৎকে কিন্তু ১০০ তে ৮০ দিয়েছেন প্রসেনজিৎ।
আরও পড়ুন: হিরো আলমের বেসুরো গানে অতিষ্ঠ বাংলাদেশ! গ্রেফতারের দাবিতে সোচ্চার দেশ!
নিজের বাড়িতে অতিথিদের আপ্যায়ণ থেকে, ঘরের কোথায় কি আছে, সব কিছু নিজেই সামলান প্রসেনজিৎ। ভীষণ যত্ন করে পরিবার ও কাজকে আগলান এই অভিনেতা। সঙ্গে মিশুকের দায়িত্ব। সকলকে 'আয় খুকু আয়' দেখার জন্য আবেদন জানিয়েছেন তিনি। অন্যদিকে জিৎ কিন্তু বছরে তিন থেকে চার বার পরিবারের সঙ্গে বেড়াতে যান। কাজের বাইরে সবটা সময় দেন সংসারে। মেয়ে, স্ত্রী আর কাজ এটাই জিতের জীবন। কাজ না থাকলে সোজা বাড়ি। কোনও পার্টি বা সোশ্যাল গ্যাদারিংয়ে দেখা মেলা না তাঁর। দুই অভিনেতাই 'আয় খুকু আয়' নিয়ে বেশ উত্তেজিত। এখন দেখার বক্স অফিস কি বলে।