আরও পড়ুন: ফিরে আসছি আমি! কাজ না পাওয়ার অসহায়তা ভুলে ভক্তদের সুখবর দিলেন শ্রুতি দাস
প্রোমোতে দেখা গেল, 'গীতবিতান' নামের বনেদি বাড়িতে ঘটা করে লক্ষ্মীপুজো বেশ চর্চিত। সেই বাড়ির বড় বউ ব্যবসা সামলান। নবাবের 'বড় বৌদি'। তারই সহকারী নন্দিনী। তার মকো লক্ষ্মীমন্ত মেয়েকে দেখে মুগ্ধ বাড়ির বড়রা। এসেই শঙ্খ বাজিয়ে সকলের মন জয় করে নিয়েছে। কিন্তু সেই সময়েই হাজির ধারাবাহিকের খলনায়িকা, বড় বউ। এ সবে তার মন গলে না। সে যে ব্যবসায়ী। নন্দিনীকে সে বলে, ''এখানে শঙ্ক বাজানোর প্রতিযোগীতার জন্য আসোনি। ভুলে যেও না তুমি আমার অ্যাসিসট্যান্ট।'' একইসঙ্গে পরিবারের অন্যান্য সদস্যকেও অপমান করে সে। এ বারে নবাবের এন্ট্রি। তার উত্তর, ''বড় বৌদি, মা লক্ষ্মী এত শোরগোল পছন্দ করেন না। অবশ্য, তুমি তো আবার অলক্ষ্মী।'' তাকে থামিয়ে দিয়ে বড় বউ বলে, ''নন্দিনী স্যুটকেসটা গুছিয়ে দিও। কাল আমার ফ্লাইট।'' নন্দিনীকে নবাবের খোঁটা, ''যাও, চামচাগিরিটা শুরু করে দাও।'' এ বারে প্রতিবাদ করে ওঠে নন্দিনী। প্রথমে জবাব দেয় নবাবকে, তার পর তার বসকে। বলে, ''চাকরি করি, চামচাগিরি নয়। আর ম্যাডাম, আমি এসেছি অফিসের কাজে। আপনার স্যুটকেস গোছাতে নয়।'' বাড়ির বড়রা মুগ্ধ হয়ে বলে, ''মা, এমন মেয়েই যেন এ বাড়ির লক্ষ্মী হয়।''
advertisement
নবাব আর নন্দিনীর প্রেমটা যে বেশ টক্করের তা বুঝতে বেগ পেতে হয় না। আর বাড়ির বড়দের আশীর্বাদে নন্দিনীর বিয়েও যে এ বাড়িতেই হবে, তা তো বেশ স্পষ্ট। আর এসেই সে হয়ে উঠবে এই বাড়ির লক্ষ্মী, ধরবে ব্যবসার হাল।
আরও পড়ুন: সোনামণি-সপ্তর্ষির প্রেম জমবে 'এক্কা-দোক্কা'য়! কবে থেকে শুরু এই ধারাবহিক? জানুন
এই ধারাবাহিক কোন সময়ে দেখানো হবে, তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে। আর তার জন্য কোন ধারাবাহিককে বিদায় জানাতে সে কথাও স্পষ্ট নয়।