মঞ্জুষার দেহ এদিন উদ্ধার হয় পাটুলির ফ্ল্যাট থেকে ৷ আজ, শুক্রবার সকালে তাঁর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার করেন পুলিশ আধিকারিকরা ৷ মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন মডেল-অভিনেত্রী ৷ বিদিশা ও মঞ্জুষা ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন বলেই পরিবার সূত্রে খবর ৷ হাসপাতালে নিয়ে গেলে তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা ৷
advertisement
এদিকে ঠিক কী কারণে মৃত্যু হল মডেল বিদিশা দে মজুমদারের? কেরিয়ারে ভাটা নাকি সম্পর্কের টানাপোড়েন? অবসাদেই কি আত্মঘাতী বিদিশা? এ সব প্রশ্নের এখনও উত্তর মেলেনি।
বিদিশা দে মজুমদার একজন উঠতি মডেল। কেরিয়ারের সবে শুরু। এরই মাঝে, হঠাৎ ছন্দপতন। হঠাৎ মৃত্যু। কিন্তু কেন? কেন এ ভাবে শেষ হয়ে গেল বিদিশার জীবন? পুলিশের দাবি, মৃত এই মডেলের ঘর থেকে একটি সুইসাইড নোট উদ্ধার হয়েছে, যা থেকে মিলেছে দু’টি সূত্র।
প্রথম সূত্র, কেরিয়ার সংক্রান্ত সমস্যায় ভুগছিলেন বিদিশা। দ্বিতীয় সূত্র, অবসাদেরও শিকার হয়েছিলেন ।
তবে কি কেরিয়ারের চাপই মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিল বিদিশাকে? তাঁর বন্ধুদের দাবি, মৃত্যুর আগে বিদিশার পাঠানো হোয়াটসঅ্যাপ বার্তায় বারবার উঠে এসেছে তাঁর বন্ধু অভিনব বেরার প্রসঙ্গ।