এক্সারসাইজ রুটিন: ক্যাটরিনার ওয়ার্কআউট রুটিনে যোগব্যায়াম এবং ওয়েট ট্রেনিং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এমনটাই জানিয়েছেন তাঁর ওয়েট লস ট্রেনার ইয়াসমিন। এর সঙ্গে থাকে ফাংশনাল ট্রেনিং এবং পাইলেট। পাশাপাশি থাকে কার্ডিও। প্রতিদিন ১ থেকে ৩ ঘণ্টা ওয়ার্কআউট করেন ক্যাটরিনা। সপ্তাহের সাতদিনই এই রুটিন। কোনও হেরফের নেই।
advertisement
সবজির জুস: প্রতিদিন ওয়ার্কআউট করলে শরীরে রক্ত চলাচল বাড়ে। দেহ গরম হয়। তাই শরীরকে ঠান্ডা রাখতে ক্যাটরিনার ডায়েটে থাকে সবজির জুস। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে খান করলা এবং শসার জুস। এটাই তাঁকে সারাদিন হাইড্রেটেড রাখে। সঙ্গে ঠান্ডা থাকে শরীরও।
এশিয়ান খাবার: স্বাস্থ্যকর এশিয়ান খাবারই ক্যাটরিনার প্রথম পছন্দ। এটাই তাঁকে ফিট এবং তরতাজা রাখে। প্রতিদিনের ডায়েটে থাকে স্টিমড ফিশ, এডামামে, অ্যাভোকাডো স্যালাড, জুচিনি বা কিনোয়া প্যানকেকস, লেটুস শাক এবং জুডলস।
আরও পড়ুন: ‘করণ অর্জুন’-এর অফার পেয়ে ছেড়ে দেন এই দুই সুপারস্টার! কেন? জানলে অবাক হবেন
স্যুপ: প্রতিদিন খাবারের সঙ্গে স্যুপ চাই। এটা তাঁকে প্রোটিন যোগায়। পাতে থাকে মুসুর ডাল অথবা ভেজিটেবিল স্যুপ। তবে ক্যাটরিনার সবচেয়ে পছন্দ ব্রকোলি এবং ড্রামস্টিকস স্যুপ। দুটি সবজিই স্বাস্থ্য এবং ফিটনেসের জন্য উপকারি। ড্রামস্টিক প্রদাহ বিরোধী বৈশিষ্টের জন্য পরিচিত। ব্রকোলিতে রয়েছে ফাইবার। অন্ত্রের স্বাস্থ্যের জন্য ভাল।
ডেজার্ট: ক্যাটরিনা মিষ্টি খেতে ভালবাসেন। কিন্তু ডায়েটের কারণে মিষ্টি খেতে পারেন না। মিষ্টির সাধ মেটান খেজুর দিয়ে। পরিশোধিত চিনির স্বাস্থ্যকর বিকল্প। ডিনারে প্রতিদিন তাঁর পাতে থাকে খেজুর। রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে। উল্লেখ্য, খেজুর ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর। সামগ্রিক সুস্থতায় অবদান রাখে। এছাড়া ক্যাটরিনার পাতে থাকে মরশুমি ফলমূল এবং শাকসবজি। দুগ্ধজাত এবং গ্লুটেনযুক্ত খাবার ছুঁয়েও দেখেন না।