এই ছবিতে একটি চরিত্রে অভিনয় করেছেন বাঁকুড়ার ছেলে, টলিউড-বলিউডে কাজ করা অভিনেতা সুব্রত দত্ত। মৌসুমী জানান, ছোট বেলায় বাবার হাত ধরে গান শিখতে যাওয়া থেকে শুরু হয় এই অভিযান। তারপর ধীরে ধীরে গানের প্রতি ভালবাসার টানেই এগিয়ে গিয়েছেন তিনি।
আরও পড়ুন: ‘সিঙ্গুরের মাটি নিয়ে যাব দিদির জন্য’, আত্মবিশ্বাসে ভরপুর রচনা প্রচারে নেমেই বলছেন, ‘১০০% জিতবই’!
advertisement
আগেও ছোটখাটো মিউজিক অ্যালবাম ছাড়াও, কয়েকটি জনপ্রিয় মিউজিক প্রোডাকশন হাউজের হয়ে কাজ করেছেন মৌসুমী। এছাড়াও ওয়েব সিরিজ এবং ওটিটি প্লাটফর্মে কাজ করেছেন তিনি। রূপঙ্কর বাগচী, সিদ্ধার্থ সিধু রায় এবং লোপামুদ্রা মিত্রের সঙ্গে কাজ করার অভিজ্ঞতা রয়েছে বাঁকুড়ার মেয়ের। বাঁকুড়া শহরের নতুনচটির বাসিন্দা তিনি, পড়াশোনা বাঁকুড়া গার্লস হাই স্কুল থেকে। বর্তমানে কর্ম এবং পারিবারিক সূত্রে কলকাতায় বসবাস করেন তিনি।
বাঁকুড়া থেকে বাংলা সিনেমার জগতে প্রবেশ করার অভিযান কেমন ছিল জানতে চাওয়ায় মৌসুমী জানান, এই অভিযান ছিল কঠিন পরিশ্রমে মোড়া। কোনও রকম রেফারেন্স ছাড়াই টালিগঞ্জের চাকচিক্যের জগতে জায়গা তৈরি করতে লেগেছে সময় এবং শ্রম।
প্রান্তিক জেলা বাঁকুড়ার ইতিহাস, সংস্কৃতি, শিল্প এবং মেধার নাম রয়েছে দিকে দিকে। বাঁকুড়ার মাটি থেকে সফল মানুষজন কাজ করছেন পৃথিবীজুড়ে। বাঁকুড়া থেকে টালিগঞ্জে গিয়ে ‘ও অভাগী’তে একক মিউজিক ডিরেক্টর হিসেবে কাজ করা বাঁকুড়ার মৌসুমী উঠতি যুবক যুবতীদের অনুপ্রেরণা দেবে।
নীলাঞ্জন ব্যানার্জী