নিউজ18 বাংলাকে এনা জানান, মূলত শরীর-স্বাস্থ্য ঠিক রাখতেই জিমে যাওয়া শুরু করেন তিনি। অভিনেত্রীর কথায়, "আমি দীর্ঘ দিন ধরে পিসিওডি-তে ভুগছি। এক সময়ে মানসিক অবসাদে ডুবেছিলাম। তখন নিজেকে ঠিক রাখার জন্য ওষুধও খেতে হয়েছে। মনে হল, এ বার নিজের স্বাস্থ্যের দিকে নজর দেওয়া দরকার। এ ছাড়াও নতুন একটা কাজ এসেছে। তার জন্যও ওজন কিছুটা ঝরানো দরকার।"
advertisement
আরও পড়ুন: কলকাতায় 'হাওয়া', কবে থেকে সিনেমা হলে চঞ্চলের ছবি? অন্য রাজ্যেই বা কবে? জানুন
আরও পড়ুন: ১৫ দিন একটানা ওকে ছেড়ে থাকতে পারি না, সেখানে ৪৫! 'হাওয়া'র শ্যুটিং নিয়ে চঞ্চল
লকডাউনের সময়ে সকলের মতোই ঘরবন্দি ছিলেন এনা। স্বাভাবিক ভাবেই তাঁর ছকে বাঁধা রুটিন এলোমেলো হয়ে যায়। তিনি বলেন, "সেই সময় শুধু ঘরে বসে থাকতাম। আর ইচ্ছামতো খাওয়াদাওয়া করতাম। তখন ওজন কমানোর তাগিদ অনুভব করিনি।"
কেরিয়ারের শুরু থেকেই চেহারা নিয়ে কটাক্ষ শুনেছেন এনা। 'বডি শেমিং' আর আলাদা করে ভাবায় না তাঁকে। 'এসওএস কলকাতা'র প্রযোজকের বক্তব্য, "যখন রোগা ছিলাম, তখন সেটা নিয়ে কথা শুনতে হত। বলা হত, বাঙালি মেয়েদের এ রকম চেহারা মানায় না। এখন ওজন বেড়েছে বলে মানুষ হাতি, হস্তিনী বলছে। আমি মোটা থাকব না রোগা হব, সেটা সম্পূর্ণ আমার মুডের উপর নির্ভরশীল। কে কী বলল, তা নিয়ে ভাবি না।"