১৫ দিন একটানা ওকে ছেড়ে থাকতে পারি না, সেখানে ৪৫! 'হাওয়া'র শ্যুটিং নিয়ে চঞ্চল

Last Updated:

Chanchal Chowdhury interview: শোনা যেত, ওই দ্বীপে নাকি জিন আর নারকেল গাছেদের বাস। তাই নাম ছিল নারিকেল জিনজিরা। এখন যদিও সেই দ্বীপকে মানুষ নাম দিয়েছে সেন্ট মার্টিনস। সেই দ্বীপেই ৪৫ দিন 'বন্দি' ছিলেন অভিনেতা।

#কলকাতা: ৪৫ দিন জগৎ বিচ্ছিন্ন। চারদিকে জলে ঘেরা দ্বীপ। আগে শোনা যেত, এই দ্বীপে নাকি জিন আর নারকেল গাছেদের বাস। তাই নাম ছিল নারিকেল জিনজিরা। এখন যদিও সেই দ্বীপকে মানুষ নতুন নাম দিয়েছে, সেন্ট মার্টিনস। আর সেই দ্বীপেই ৪৫টা দিন ধরে 'বন্দি' ছিলেন 'কারাগার' অভিনেতা।
তবে এই বন্দিদশা বেশ আনন্দেরই। কারণ সেই বন্দিদশাতেই তৈরি হয়েছে শিল্প। 'হাওয়া' সিনেমার শ্যুটিং হয়েছে সেখানেই। কিন্তু তার জন্য এতগুলো দিন ধরে পরিবারের সঙ্গে কোনও যোগাযোগ ছিল না চঞ্চল চৌধুরী বা আর কারও। আর সেই অভিজ্ঞতার কথাই নিউজ18 বাংলাকে জানালেন চঞ্চল।
advertisement
advertisement
তাঁর কথায়, "অন্য কোথাও শ্যুটিং হলে আমরা মাঝে বিরতি পেলে পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে পারি। কিন্তু সেন্ট মার্টিনসে যাওয়ার আগেই আমাদের পরিচালক বললেন, ''এই যে আমরা রওনা দিচ্ছি, একেবারে কাজ শেষ করে ফিরব।'' মাঝে কোনও বিরতি নেই। একটানা সেটের মধ্যেই যেন। সেই পরিপ্রেক্ষিতে এটাকে রেকর্ড বলা যেতে পারে।"
advertisement
সেই প্রসঙ্গেই চঞ্চলের কথায় তাঁর পিতৃসত্তা ফুটে উঠল, ''এর আগে যতবার আমি দেশের বাইরে গিয়ে শ্যুট করেছি, বা মঞ্চে অভিনয় করতে গিয়েছি, ফিরে এসে দেখেছি, ছেলে অসুস্থ হয়েছে। সেই নিয়ে বাড়িতে অশান্তিও লাগত। আর এখন ছেলেটা বড় হচ্ছে। কিন্তু এখন আমিই আর ১০-১৫ দিন একটানা ওকে ছেড়ে থাকতে পারি না।''
advertisement
তবে চঞ্চল-পুত্র 'হাওয়া' ছবিটি দেখেছেন। বাবা এত দিন কোথায় ছিলেন, কেন ছিলেন, তা এখন তাঁর কাছে স্পষ্ট। বাবার জন্য এখন সে খুবই গর্বিত। ভালবাসে বাবাকে পর্দায় দেখতে। এখন আবার বাইরে থাকলে প্রতিদিন বাবা তাঁর ছেলের সঙ্গে ভিডিও কলে কথা বলেন। শুধু তা-ই নয়, রোজের কাজের আপডেট দিতে হয় ছেলেকে। এমনকি শ্যুটিং স্পট থেকেও ছেলেকে কাজ সম্পর্কে খবর দেন চঞ্চল।
বাংলা খবর/ খবর/বিনোদন/
১৫ দিন একটানা ওকে ছেড়ে থাকতে পারি না, সেখানে ৪৫! 'হাওয়া'র শ্যুটিং নিয়ে চঞ্চল
Next Article
advertisement
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! তারপরেই, এই এলাকার পুজোর থিম দেখলে অবাক হবেন!
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! অন্যরকম থিম এই এলাকায়
VIEW MORE
advertisement
advertisement