কর্মসূত্রে তিনি থাকেন দিল্লিতে। পেশায় একজন রাঁধুনি। দিল্লির এক সাংসদের বাংলোতে রাঁধুনি হিসাবেই কর্মরত তিনি। সেই বাংলোর ঠিক পাশেই অপর একটি বাংলোতে অভিনেতা সানি দেওল সাংসদ থাকাকালীন মাঝের মধ্যেই আসতেন। সেখানে অনেকবারই অভিনেতা ধর্মেন্দ্র ও ববি দেওল এসেছেন। তাঁদেরকে রকমারি পদ রান্না করে খাওয়াতেন মুকেশ। তবে বরাবরই স্বাস্থ্য সচেতন অভিনেতা ধর্মেন্দ্রর পছন্দের খাবার ছিল জিরো ওয়েলের যে-কোনও রান্না।
advertisement
বলিউডের ‘হি-ম্যান’ আর নেই। তিনি চলে গিয়েছেন না ফেরার দেশে। তাঁকে হারিয়ে চোখের জল ফেলছেন গোটা দেশবাসী। মন ভারাক্রান্ত পুরুলিয়ার ভূমিপুত্র মুকেশেরও। এ বিষয়ে মুকেশ মাহাতো বলেন, ধর্মেন্দ্র, সানি দেওল, ববি দেওল সকলকেই তিনি রান্না করে খাইয়েছেন। তার সৌভাগ্য তিনি অভিনেতা ধর্মেন্দ্রকে সেবা করতে পেরেছিলেন। অভিনেতার মৃত্যুতে ভীষণই মন খারাপ তার। অভিনেতার সঙ্গে তার খুবই ভাল সম্পর্ক ছিল। তার ছেলেকেও অভিনেতা ভীষণ স্নেহ করতেন। সেই সমস্ত স্মৃতিই যেন তার বারে, বারে মনে পড়ছে তার।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
বলিউডের জনপ্রিয় অভিনেতা ধর্মেন্দ্র সিং দেওল। ৬০ বছরের অভিনয় জীবনে ৩০০-টিরও বেশি সিনেমাতে কাজ করেছিলেন তিনি। দীর্ঘদিন ধরেই বার্ধক্যজনিত অসুস্থতায় ভুগছিলেন তিনি। ৮৯ বছর বয়সে তার জীবনাবসান হয়। তারকা মহলের এই নক্ষত্র পতনে শোকের ছায়া নেমে এসেছে সর্বত্র।





