কঙ্গনার মতে, নবীন প্রজন্মের ছেলেমেয়েরা সারাদিন শুধু নিজেদের ফোনে ঘাড় গুঁজে বসে থাকেন, নিজেদের বাড়ি কেনারও ক্ষমতা নেই তাঁদের, প্রেমের সম্পর্কে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হতে ভয় পান, এমনকি শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হতেও আলস্য রয়েছে। সেই তরুণ-তরুণীদের জন্য কঙ্গনার পরামর্শ, খেলাধুলো বা যোগাসন করা উচিত।
অভিনেত্রীর লেখায়, ‘জেন জি-র ছেলেমেয়েদের পা-গুলি কাঠের মতো। কারণ তাঁরা সারাদিন ফোনে ঘাড় গুঁজে থাকে। একে অপরের সঙ্গে সরাসরি কথা বলে না কেউ, পর্যবেক্ষণ করে না, কোনও বই পড়ে না। অল্প পরিশ্রমে জীবনে উন্নতি চায় তারা, কিন্তু কর্মক্ষেত্রে ঊর্ধ্বতনদের সম্মান দিতে জানে না কেউ। তারা পছন্দের মানুষকে মুগ্ধ করার জন্য জামাকাপড় কেনে অথচ নিজেদের বাড়ি কেনারও সামর্থ্য নেই। প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয়ে সম্পর্কে যেতে চায় না, বিয়ে করতে চায় না।’
আরও পড়ুন: পর্দার আড়াল থেকে বাংলার অন্য়তম জনপ্রিয় নায়িকা, SRK-র ভক্ত এই খুদে সেলেব, চেনেন
আরও পড়ুন: তুনিশা-মৃত্যু মামলায় এক লক্ষ টাকা বন্ডের বিনিময়ে জামিন প্রাক্তন প্রেমিক সিজানকে
কঙ্গনার দাবি, গবেষণায় দেখা গিয়েছে, শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হতেও আলস্য কাজ করে তাদের। নতুন প্রজন্মকে ‘গাজর আর মুলো’র সঙ্গে তুলনা করলেন তিনি। কঙ্গনার লেখায়, ‘চোখে নানারকম ভঙ্গি করা আর গালিগালাজ করা ছাড়া আর কিছুই পারে না। আমরা মিলেনিয়ালরা (১৯৮০ থেকে ১৯৯০-এর মাঝের সময়ে যাঁদের জন্ম) অনেক ভাল, আমরাই রাজ করছি।’