আহত পাখিদের উদ্ধার করে তাঁদের চিকিৎসা করেন একই পরিবারের দুই সদস্য ও তৃতীয় এক যুবক৷ তাঁদের এই পক্ষী উদ্ধারের জীবন যাপন নিয়েই তৈরি হয়েছে এই ছবিটি৷ ইতিমধ্যে আন্তর্জাতিক মানচিত্রে ছবিটি উচ্চপ্রশংসা পেয়েছে৷ সেই ছবিই অস্কারের ডকুমেন্টারি ফিচার বিভাগে এ বার মনোনয়ন পেয়েছে৷ এর আগে উচ্চমার্গীয় সানডান্স ফিল্ম ফেস্টিভাল, কান ফিল্ম ফেস্টিভালেও উচ্চ-প্রশংসিত এই ছবিটি৷
advertisement
আরও পড়ুন : আর আর আর-এর জয়জয়কার অব্যাহত, অস্কারের জন্য মনোনীত 'নাটো নাটো' গান
কখন এই বিষয়ে খবর পেয়েছিলেন শৌনক৷ তিনি বলেন, রাত দু’টো নাগাদ এই ছবির মনোনয়নের বিষয়টির খবর পান তিনি৷ সেই রাতটা আর ঘুমোতে পারেননি তিনি৷ একদিকে টেনশন যেমন ছিল, অন্য দিকে তেমন করেই তিনি ছিলেন আনন্দিত৷ একটা রোমাঞ্চ হচ্ছিল মনের মধ্যে৷ প্রাথমিক ভাবে ফোন করেছিলেন ছবির বিভিন্ন কলাকুশলীরা৷ তবে তিনি এটাও বলছেন, পরবর্তী পদক্ষেপগুলির জন্য অনেকটা এগিয়ে যাবেন এই সাফল্যে৷
প্রাথমিক ভাবে কারা দিল্লিতে পাখি উদ্ধার ও চিকিৎকাস কাজ করছেন, তা দেখতে গিয়েই তিনি নানারকম চমকপ্রদ তথ্য পেয়েছিলেন৷ সেই তথ্যের ভিত্তিতে তিনি খুঁজতে খুঁজতে খবর পান দু’জনের, যাঁরা সম্পর্কে ভাই, যাঁরা এই কাজ করে চলেছেন৷
তার পর তাঁদের সঙ্গে দেখা করেন তিনি এবং দেখতে পান, কী ভাবে এই অসম্ভব কাজ তাঁরা করে চলেছেন৷ এরকম করেই শুরু হয়েছিল কাজটি৷