আরও পড়ুন: মান্না দে-হৈমন্তী শুক্লার সঙ্গে একই মঞ্চে গান, ভাইরাল হয়েও অভাব মেটেনি, চা বিক্রি করেই সংসার চলে
কলকাতার অধিকাংশ ইলেকট্রনিক-বর্জ্য জমা হয় ৪০ কিমি দূরের এক গ্রাম মগরাহাটে। মোবাইল থেকে ল্যাপটপ, টিভি থেকে এসি মেশিন, ইত্যাদি ব্যবহারের পর এক সময় তা বর্জ্য পদার্থে পরিণত হয়ে যায়। আর সেগুলি বয়ে বয়ে গ্রামে নিয়ে যান ফেরিওয়ালারা। ওই বর্জ্য থেকে মূল্যবান অংশ বের করে নতুন ইলেকট্রনিক বস্তু তৈরি করে তা সেকেন্ড হ্যান্ড পণ্য হিসেবে বাজারে বিক্রি হয়। সমাজের একদল মানুষের কাছে যা বর্জ্য, অন্য শ্রেণির মানুষের কাছে তা-ই অন্ন জোগানের পন্থা।
advertisement
ছবির এক নির্মাতা আয়ূষের কথায়, ‘‘এই অসংগঠিত কর্মক্ষেত্রের উপর ভরসা করেই হাজার হাজার মানুষের জীবনধারণ। অপরদিকে এই বর্জ্যের ফেলে দেওয়া অংশ মাটিতে বা জলে মিশে পরিবেশকে দূষিত করছে। ই-বর্জ্য একদিকে বেঁচে থাকার রসদ, অন্যদিকে পরিবেশের বোঝা।’’
সিনেমাটোগ্রাফি নিয়ে পড়াশোনা করলেও সামাজিক-রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে মানবিক কাহিনি নির্ভর ছবি বানিয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি করতে চান বলেই জানান আয়ূষ এবং ঋতম।