নেক্সজেন ভেঞ্চার ও অঙ্কুশ হাজরা মোশন পিকচার্স এর ব্যানারে মুক্তি পাবে এই ছবি। প্রযোজক হিসাবে রয়েছেন রক্তিম চট্টোপাধ্যায় । ছবিটির পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছেন পরিচালক সুমিত সাহিল। পুরোপুরি ভিন্ন লুকে প্রকাশ পেয়েছে অভিনেতা অঙ্কুশ হাজরার লুক। গায়ে কাঁটা দেওয়া আত্মপ্রকাশ অভিনেতার। খারাপ-ভালর সংজ্ঞা যেখানে গুলিয়ে যাবে। মান না সম্মান কোনটা আয় করা বেশি প্রয়োজনীয়, প্রশ্ন তুলবে 'মির্জা'।
advertisement
এ দিন ছবির প্রথম টিজার নিজের সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেন অঙ্কুশ। সেখানেই প্রথম প্রকাশ্যে এল ছবিতে তাঁর লুক। ক্যাপশনে লেখেন, 'মির্জার সঙ্গে সকলের পরিচয় করিয়ে দিলাম, ২০২৩ সালের ইদে সব নিয়ম ভাঙতে দেখবেন ওঁকে।' ছবির স্ক্রিপ্ট লিখেছেন অর্ণব ভৌমিক। ছবির টিজারের শ্যুটিং হয়েছে কলকাতা শহরে।
আরও পড়ুন : ‘ফেলুদা’ সব্যসাচী চক্রবর্তীর জন্মদিন, বাবাকে শুভেচ্ছা দুই আত্মজ গৌরব ও অর্জুনের
তবে ছবির শুটিং শুরু হবে এ বছরের শেষে। সুমিত সাহিল মূলত মুম্বইয়ে কাজ করেছেন। বাংলাতে এটা তাঁদের প্রথম পরিচালনা। তাই সব কিছুতেই একটা চমক রাখার চেষ্টা করছেন পরিচালক জুটি। ট্রেলার টা তৈরি করতেই যে অনেক মেহনত করতে হয়েছে তা পরিষ্কার বোঝা যাচ্ছে। সুতরাং ছবিতে যে আরও নতুন নতুন চমক উঠে আসবে তা আর নতুন করে বলার অপেক্ষা রাখে না। পরিচালকদের আশা যে বাংলায় তাদের এই প্রথম প্রয়াস দর্শকরা অবশ্যই গ্রহণ করবেন।
আরও পড়ুন : মুখের সব ত্রুটি নিমেষে দূর, পুজোয় নিখুঁত সুন্দরী হওয়ার সহজ সাজ-টিপস
অভিনেতা অঙ্কুশও উচ্ছ্বসিত মির্জা নিয়ে। তাঁর নিজের ব্যানারে মুক্তি পাবে ছবিটি এবং সেই সঙ্গে ভিন্ন স্বাদের কিছু বাংলার দর্শকদের দিতে চাইছেন তিনি। অঙ্কুশের কথায়, " ছবিটি ৮ মাস পর মুক্তি পাবে তবে আমরা এখন থেকেই এক্সাইটেড। এই প্রজেক্টটা নিয়ে অনেক বড় কিছু ভাবনা-চিন্তা রয়েছে আমার। কারণ এটা অত্যন্ত বিগ বাজেটের ছবি এবং এটার মার্কেটিং স্ট্র্যাটেজিও হবে সেরকমই বড় স্কেলে। তাই এখন থেকে একটা দিনও অপচয় করা নয়। কারণ আগামী আট মাস আমাদের কাছে খুব গুরুত্বপূর্ণ। আশা রাখছি মির্জা দর্শকদের মন জয় করবে"।