সাংবাদিকদের একাধিক প্রশ্নের উত্তর দেন তিনি। ঠিক তখনই তখনই উঠে এল বয়কট প্রসঙ্গ। এই নতুন ট্রেন্ড তাঁর কাছে নিছকই কৌতুকের পর্যায়ে এসে দাঁড়িয়েছে। তিনি বলেন, “যেভাবে রোজ বাড়িতে খবরের কাগজ আসে বাড়িতে, ঠিক সেইকরমই নিত্যনৈমিত্তিক বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে এই বয়কট। রোজ টুইটারে আসে, একেবারে জলভাত হয়ে গেছে। যখনই একটা জিনিস জলভাত হয়ে যায়, তখনই গুরুত্ব কমে। এই মুহূর্তে ‘মেরি কম’ ছবির সংলাপ মনে পড়ছে। কাউকে এতটাও ভয় দেখানো উচিত নয় যে, ভয়ই শেষ হয়ে যায়। এ ক্ষেত্রে তেমনটাই ঘটেছে। প্রতি দিন সকালে প্রতিটি ছবি ঘিরে ‘বয়কট’ প্রসঙ্গ এখন এগুলি আর প্রভাবিতই করে না।’’
advertisement
আরও পড়ুন: পরমব্রতর সিনেমায় স্বাধীনতা আন্দোলনের পটভূমি! 'বারুদ ও আদালত'-এর শুটিং শুরু ফেব্রুয়ারিতেই
নায়িকা আরও জানান, "কলকাতায় কত বার? গুনতে বন্ধ করে দিয়েছি। কেন এ এত ভাল লাগে জানি না। অনেক ছবি করেছি। পিঙ্ক থেকে শুরু করে দিয়েছি। আমি ঠিক জানি না। আমি মনে হয় না যে আমি বাইরে থেকে এসেছি।''
অন্য দিকে পাভেল বললেন, ''তৃতীয় বার এলাম। নাটকের জন্য, মিউজিক ভিডিও শ্যুটের জন্য, প্রথম বার পুজো ছিল। পাঁচটা প্যান্ডেলে গিয়েছিলাম। প্রচুর খাবার খেয়ে খেয়েছিলাম। এই শহরের খাবার অপূর্ব। মানুষ খুব এনার্জেটিক, দারুণ ওয়েলকাম।''
আরও পড়ুন: প্রিয়াঙ্কা চোপড়া যখন বিশ্বসুন্দরী! নিক তখন ৮, ঠিক কেমন দেখতে ছিলেন দেখে নিন
প্রসঙ্গত, এই ছবি কি একেবারেই স্প্যানিশ ছবি 'মিরাজ' এর নকল? এমন প্রশ্নই উঠছে নেট দুনিয়ায়। যাঁরা মিরাজ ছবিটি দেখেছেন তাঁরা ট্রেলার দেখেই বুঝতে পারছেন। এমনকি মিরাজ ও দোবারা-র ট্রেলার পাশাপাশি রাখলেও বোঝা যায় যে ছবিটির গল্প প্রায় একই। বেশ কিছু দৃশ্যেও হুবহু মিল খুঁজে পাওয়া গিয়েছে। তবে অনুরাগের ছবির শেষে ক্লাইম্যাক্সে অন্য কোনও ট্যুইস্ট আছে কি না তা এখনও স্পষ্ট নয়। কারণ টাইম ট্রাভেল নিয়ে ছবিতে এমনই অকল্পনীয় কিছু মুহূর্ত চলে আসতে পারে।