সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে, আমির খান বলেন যখন তাঁর বয়স ১০, তখন ঠিক কীভাবে তাঁর পরিবার কঠিন পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে গিয়েছিল। ৮ বছর ধরে চেষ্টার পরেও মুক্তি পায়নি আমিরের বাবার ছবি। রাতদিন পাওনাদারদের ফোন আসত। আমরা ফোনে মানুষের সঙ্গে চেঁচামেচি করতে শুনতাম। তাঁদের বলতেন, "আমি কি করব, আমার সিনেমা আটকে আছে। অভিনেতাদের বলুন আমাকে ডেট দিতে।"
advertisement
আরও পড়ুন : 'পহেলি' প্রেম এবার সাত পাকে বাঁধা পড়ল, বাম 'হার্টথ্রব' শতরূপের বিয়ের খবর দিলেন ঊষসী
আমির খান বলেন, “আমাদের বাবাকে দেখে সবচেয়ে বেশি কষ্ট হয়। কারণ, তিনি ছিলেন অতি সাধারণ মানুষ। হয়তো তাঁর এতটা ধারনা ছিল না যে এতটা ঋণ নেওয়া উচিত ছিল না”। তিনি আরও বলেন যে ছবির টিকিট কালোতে বিক্রি হওয়ার কারণে প্রযোজকরাও প্রায়শই তাঁদের বকেয়া পান না।
অভিনেতার মনে পড়ে যায়, মহেশ ভাট একেবারেই প্রত্যাশা ছেড়ে দিয়েছিলেন। অবশেষে টাকা পেয়ে অবাক হন তিনিও।
আরও পড়ুন : জাতীয় পতাকা বিতর্কে এবার নাম জড়়াল নোরা ফতেহির! কী এমন ঘটল বিশ্বকাপে?
এত অভাব-অনটনেও আমিরের স্কুলের ফি সবসময় দেওয়া হয়েছিল। তিনি অবশ্য বলেন তাঁর মা তাঁদের জন্য অতিরিক্ত লম্বা প্যান্ট কিনতেন যা বহুদিন পর্যন্ত পরা যায়।
আমিরকে শেষ দেখা গিয়েছিল লাল সিং চাড্ডা ছবিতে, যেটি বক্স অফিসে ভালো পারফর্ম করতে পারেনি।