মহুয়া মৈত্রর বাড়িতে সিবিআই
দিলীপ ঘোষ: সিবিআই তদন্ত হচ্ছে। যে ধরনের তথ্য এসেছে সাংসদ নিয়ে, এটা চিন্তার বিষয় আছে। সেই জন্য তদন্ত হওয়া উচিত। বহু টাকা পয়সা বহু কোম্পানি যারা দিয়েছে, তারাও অভিযোগ করেছে, তার তথ্য এসে গেছে। সেই জন্যই তদন্ত হচ্ছে। সত্য মিথ্যা বেরোবে।
আরও পড়ুন: সদ্য যোগ বিজেপিতে, তারপরই কৌস্তভ বাগচীর বাড়িতে ভয়ঙ্কর কাণ্ড! মাথায় হাত BJP নেতার
advertisement
কুণাল ঘোষের বক্তব্য নিয়ে
দিলীপ ঘোষ: ৬০০ কোটি টাকা ড্রপবক্সে ফেলে যাচ্ছেন, ওরা জানতেই পারছেন না। এত লোক ব্যাকুল হইয়াছে তৃণমূলকে টাকা দেওয়ার জন্য। বাড়ির মধ্যে ৬০০ কোটি টাকা ঢুকিয়ে যাচ্ছে, সেটাও জানতে পারেন না। আর খাটের নীচে আলমারির উপরে এখানে সেখানে টাকা সেগুলো কি লোকে ঢুকিয়ে দিয়েছে নাকি? যখন টাকা নিয়েছেন আপত্তি কী আছে, টাকা তো নিতে হয় সবাইকে। আর এটা আইনিভাবে বন্ড নিয়েছে। সব পাঠিয়ে নিয়েছে সেখানে লুকোচ্ছেন কেন। সব সময় একটা চুরি করার ধান্দা। মিথ্যা বলার অভ্যাস। সত্যকে গোপন করার একটা অভ্যেস রয়েছে ওদের, তাই মিথ্যে কথা বলছেন। সিপিএম, কংগ্রেস, বিজেপি সব পার্টি টাকা নিয়েছে। সরকার যে আইন করেছিল, আইনের আধারে নিয়েছে। আইন যদি ভুল হয়, ঠিক হয় সেটা কোর্ট দেখছে, তারা দেখবে। আপনারা প্রথম থেকেই কেন মিথ্যে কথা বলছেন।
বিজেপি বন্ড আনার নিয়ম দেখিয়েছিল
দিলীপ ঘোষ: আপনাকে কে টাকা দিয়েছে, সেটা বিজেপি কী করে জানবে। বিজেপিকে টাকা দিয়েছে, বিজেপি আনতে পারে। সবই আইনের মধ্যে হয়েছে। আইন ঠিক কিনা ভুল, সেটা কোর্ট বিচার করছে, কোর্ট যেটা বলবে সেটা হবে।