আরও পড়ুন: একাধিক ক্রেডিট কার্ড কি রাখা উচিত? এর ফলে ক্রেডিট স্কোরের উপর কী প্রভাব পড়ে?
চাকরিপ্রার্থী কী করতে চান, সেটা একটা কাগজে লিখে ফেলতে হবে। এটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। সেখানে চাকরিপ্রার্থী কোম্পানির কাছে কীভাবে নিজেকে উপস্থাপন করবেন, কীভাবে নিজের সম্পর্কে জানাবেন, সেই সব কিছু স্পষ্ট ভাবে লিখতে হবে।
advertisement
মনে রাখতে হবে, কাগজের এই টুকরোটাই কোম্পানির কাছে চাকরিপ্রার্থী সম্পর্কে ধারণা তৈরি করে দেবে। এর পরবর্তী ধাপ হল, নিজের সম্পর্কে খুঁটিনাটি তথ্য দেওয়ার জন্য একটি নিখুঁত এবং কার্যকরি জীবনীপঞ্জি তৈরি করা। এর মাধ্যমেই চাকরিপ্রার্থী বিশ্বের দরবারে পৌঁছে যাবেন।
আরও পড়ুন: ৩০ বছর বয়সে জীবন বিমা কি সঠিক পদক্ষেপ? জানুন খুঁটিনাটি!
জীবনীপঞ্জি তিনটি ভাগে বিভক্ত হবে। একটা পাতাতেই থাকবে গোটা বিষয়টা। তবে দক্ষতা, বহুমুখীতা এবং দূরদৃষ্টিতে হাইলাইট করতে বিভিন্ন কোম্পানির জন্য একাধিক জীবনীপঞ্জিও তৈরি করা যায়। বিজনেস স্কুলগুলিতে এই সাধারণ অভ্যাসটির চল রয়েছে।
জীবনীপঞ্জিকে যে ৩ ভাগে ভাগ করার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা –
১। অভিজ্ঞতা এবং চাকরিপ্রার্থী কী করতে চান তা জানিয়ে দু’লাইনে নিজের সংক্ষিপ্ত পরিচয় দিতে হবে।
২। কোন বিষয়ে দক্ষ এবং অন্যান্য দক্ষতার পরিচয়।
৩। অভিজ্ঞতার বর্ণণা।
৪। পাঠক্রম বহির্ভূত কার্যক্রম সম্পর্কে বিবরণ।
আরও পড়ুন: আগামী ৫ বছরে দেশে নিষিদ্ধ করা হবে পেট্রোল, দাবি নীতিন গড়করির!
যে দক্ষতার কথা বেশিরভাগ চাকরিপ্রার্থীরাই এড়িয়ে যান সেটা হল, নেটওয়ার্কিং। এটা কর্মক্ষেত্রে সহকর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ বাড়াতে সাহায্য করে। যোগাযোগের দক্ষতা বাড়ানোর দিকে মনোযোগ দেওয়া উচিত, এতে আত্মবিশ্বাস বাড়বে।
কোম্পানিগুলোতে ঠিক কী হয় এবং চাকরিপ্রার্থী সেখানে কীভাবে আরও মান যোগ করতে পারেন, তা খুঁজে বের করতে জব বোর্ড এবং নেটওয়ার্কিং সাইটগুলিতে আকর্ষণীয় প্রোফাইল তৈরি করতে হবে।