১৯৩০ সালে বিশিষ্ট অধ্যাপক মেঘনাদ সাহা কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত, ন্যাশনাল অ্যাকাডেমি অফ সায়েন্স হল ভারতের প্রাচীনতম বিজ্ঞান অ্যাকাডেমি এবং ভারত সরকারের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিভাগ এবং DSIR দ্বারা একটি বৈজ্ঞানিক ও শিল্প গবেষণা সংস্থা যা (SIRO) দ্বারা স্বীকৃত। এই মর্যাদাপূর্ণ প্রতিষ্ঠানের ফেলো হিসেবে বিবেচিত হয়েছেন কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক নিলয় গাঙ্গুলি।
advertisement
আরও পড়ুন: ট্রলার থেকে পড়ে ফের নিখোঁজ মৎস্যজীবী, কীভাবে ঘটল এমন ভয়ঙ্কর ঘটনা? জানুন বিস্তারিত
নেটওয়ার্ক সায়েন্স, মেশিন লার্নিং, ন্যাচারাল ল্যাঙ্গুয়েজ প্রসেসিং এবং তথ্য পুনরুদ্ধারের ক্ষেত্রে অধ্যাপক গাঙ্গুলির অসামান্য অবদানের জন্য এই মর্যাদাপূর্ণ সম্মাননাটি প্রদান করা হবে। সৃজনশীলতা এবং গভীরতার দ্বারা চিহ্নিত তাঁর গবেষণা অনলাইন সোস্যাল নেটওয়ার্ক থেকে শুরু করে মলিকুলার সিনথেসিস পর্যন্ত বিস্তৃত অ্যাপ্লিকেশনগুলিতে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলেছে। অধ্যাপক গাঙ্গুলি বলেন, তার এই সম্মাননা শুধু নিজের প্রাতিষ্ঠানিক দিকের বৃদ্ধি করবে তাই নয়, পশ্চিম মেদিনীপুরের আইআইটি খড়গপুরের নাম বিশ্ব মানচিত্রে এক বিশেষ প্রভাব ফেলবে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
NASI-তে তাঁর নির্বাচন তাঁর কাজের সুদূরপ্রসারী প্রভাবের প্রতিফলন এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে উৎকর্ষতা বৃদ্ধির জন্য আইআইটি খড়গপুরের বিজ্ঞান গবেষণাকে আরও শক্তিশালী করবে বলে মত ওয়াকিবহাল মহলের। এই অসাধারণ কৃতিত্বের জন্য অধ্যাপক গাঙ্গুলিকে আন্তরিক অভিনন্দন জানিয়েছে আইআইটি খড়গপুর কর্তৃপক্ষ।