তবে তাঁর এই সাফল্যে হঠাৎ করেই নেমে এসেছে খুশির হাওয়া। মেয়ের সাফল্যে খুশি সারার পরিবার। একইসঙ্গে আনন্দের আবহাওয়া দুর্গাপুরের কোচিং সেন্টারে। সাফল্যের পর সারা মুখোপাধ্যায় জানিয়েছেন, ভবিষ্যতে তিনি একজন ইঞ্জিনিয়র হতে চান। পড়তে চান কম্পিউটার সায়েন্স নিয়ে।
আরও পড়ুন: একই স্কুল থেকে প্রথম ও দ্বিতীয়, কাউন্সেলিং কবে? দেখুন জয়েন্টের সম্পূর্ণ মেধাতালিকা
advertisement
একই সঙ্গে সারা বলেছেন, দিনের বেশিরভাগ সময়টা পড়াশোনার মধ্যে দিয়েই ব্যয় করতেন তিনি। পড়াশোনার বাইরে তেমন আর বিশেষ কিছু করার সময় হত না। তবে টেকনোলজি নিয়ে তাঁর ব্যাপক আগ্রহ রয়েছে। জয়েন্ট এন্ট্রান্স নিয়োগ তিনি প্রস্তুতি নিয়েছেন লম্বা সময় ধরে। তাই এই সাফল্য বলে মনে করছেন তিনি।
আরও পড়ুন: জয়েন্টে প্রথম কলকাতার মোহাম্মাদ! ২য় এবং ৩য় স্থানেও দুরন্ত চমক
অন্যদিকে, এই সফলতার পিছনে দুর্গাপুরের যে কোচিং সেন্টার, তার অবদান অনস্বীকার্য এমনটাই জানিয়েছেন সারা মুখোপাধ্যায়। তাঁকে দুর্দান্ত ভাবে সাহায্য করেছেন তাঁর সহপাঠীরা। সহযোগিতা পেয়েছেন পরিবারের তরফ থেকেও। তবে এমন ফলাফল হতে পারে, তা ভাবতেও পারেননি তিনি। স্বাভাবিক ভাবেই ফল প্রকাশে পর রাজ্যের তৃতীয় হওয়ায় আনন্দে আত্মহারা সারা মুখোপাধ্যায়।
Nayan Ghosh