মাধ্যমিক ২০২৩-এ চমকপ্রদ ৬৮৪ নম্বর পেয়ে রাজ্যে দশম স্থান অধিকার করেন বাঁকুড়ার এই কৃতী। বাড়িতে আনন্দে আত্মহারা বাবা-মা। এভাবেই পড়াশোনা করে চিকিৎসক হয়ে গরীব মানুষদের সেবা করতে চান তিনি। সৌভিক বলেন,”বিরাট কোহলি এবং সিআরসেভেনের আক্রমণাত্মক ধরণ ভাল লাগে। এছাড়াও রোনাল্ডোর কঠিন পরিশ্রম আমাকে অনুপ্রেরণা যোগায়।”
প্রস্তুতি নিয়ে সৌভিক দত্ত বলেন,”দিনে মাত্র ৭-৮ ঘণ্টা পড়াশোনা করেছি। ৩-৪ ঘণ্টা টিউশন আর বাকি সময়টা সেলফ স্টাডি। এভাবেই ধারাবাহিকতার সঙ্গে পড়াশোনা করেই এসেছে সফলতা। এছাড়াও বার বার রিভিশন করেছি।” আগামীদিনের মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের বার নার রিভিশন করার উপদেশ দিল বাঁকুড়ার কৃতী।
advertisement
অন্যান্য বছরের তুলনায় মেধা তালিকায় বাঁকুড়ার ওজন একটু কম ২০২৪ এর মাধ্যমিকে। তবে যে চারজন মেধা তালিকায় জায়গা করে বাঁকুড়ার ধ্বজা ওড়াচ্ছেন, তাঁদের মধ্যে অন্যতম মূল কান্ডারী হলেন বাঁকুড়া শহরের বাঁকুড়া জিলা স্কুলের ছাত্র সৌভিক দত্ত।
নীলাঞ্জন ব্যানার্জী