অন্যদিকে, মূল মামলাকারীদের তরফে বলা হয়, পুনরায় অন্তর্বতী স্থগিতাদেশ দেওয়া হোক। বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু জানান, বুধবার লিখিত আবেদন করতে হবে। তার পরেই আদালত বিষয়টি নিয়ে বিবেচনা করবে।
উচ্চ প্রাথমিকে শারীরিক শিক্ষা এবং কর্মশিক্ষা বিষয়ে ওয়েটিং লিস্ট থেকে নিয়োগ দিতে চেয়ে অতিরিক্ত শূন্য পদ তৈরি করে রাজ্য। ২০২২ সালের ন়ভেম্বর মাসে সুপারনিউমেরারি পদ তৈরির উপর অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ দেয় হাইকোর্ট। ফেব্রুয়ারিতে ২০২৩ থেকে সেই স্থগিতাদেশ মেয়াদ আর বাড়ায়নি বিচারপতি বসু।
advertisement
সম্প্রতি ২৬ হাজার চাকরি বাতিল মামলায় সুপারনিউমেরারি পদ নিয়ে রাজ্যের সিদ্ধান্তে হস্তক্ষেপ করেনি সুপ্রিম কোর্ট। গত মাসে সেই নির্দেশকে দেখিয়ে হাইকোর্টে রাজ্য আবেদন করে। তাদের বক্তব্য, উচ্চ প্রাথমিকে নিয়োগ প্রক্রিয়ায় সুপারনিউমেরারি পদে নিয়োগের অনুমতি দিক আদালত। ওই বিষয়ে যে অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ রয়েছে তা প্রত্যাহার করা হোক।
বিচারপতি বসুর পর্যবেক্ষণ, রাজ্য নিজেই বলছে অন্তর্বর্তী নির্দেশের মেয়াদ শেষ হয়ে গিয়েছে। আবার নিজেরাই স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার চেয়ে আবেদন করেছে। রাজ্যের আবেদনের যৌক্তিকতা কী আদৌ রয়েছে? তাদের কোন বক্তব্যকে আদালত প্রাধান্য দেবে? বুধবার আবার ওই বিষয়ে শুনানি হবে।