এই গাছ বিষধর সাপের জন্য ‘মৃত্যুর দূত’, ঘরেই তৈরি হবে প্রতিরক্ষা কবচ… কেউটে সাপও কাঁপবে!
রাজ্যে পঞ্চম স্থানাধিকারী ঐশিকী দাস জানায়, \”উচ্চমাধ্যমিকের ফলাফলে রাজ্যে পঞ্চম হওয়ার বিষয়টি সে আগে ভাবতে পারেনি। তাঁর মোট প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৩। আগামীদিনে গবেষক হতে চায় সে। গবেষক হয়ে দেশের সেবায় নিয়োজিত হতে চায়। তাঁর এই সাফল্যে খুশি তাঁর পরিবার ও শিক্ষকেরা।\” রাজ্যে অষ্টম স্থনাধিকারী লিনা দাস জানায়, \”উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় এই সফলতা অনেকটাই খুশি করেছে তাঁকে এবং তাঁর পরিবারকে। তাঁর মোট প্রাপ্ত নম্বর ৪৯০। আগামীতে ডাক্তার হতে চায় সে। ডাক্তার হয়ে সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়াতে চায় সে। তাঁর সাফল্যে খুশি বহু মানুষ।\”
advertisement
রাজ্যে অষ্টম স্থানাধীকারী আরেক ছাত্রী কৃষ্টি সরকার জানায়, \”পড়াশোনার প্রতি ভালোলাগা রয়েছে সবসময়। তাইতো তাঁর এই সফলতায় অনেকটাই খুশি সকলে। তাঁর মোট প্রাপ্ত নম্বর ৪৯০। তার এই সফলতায় খুশি পরিবার ও স্কুল কর্তৃপক্ষ।\” মণীন্দ্রনাথ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক প্রফুল্ল মজুমদার জানান, \”তাঁর বিদ্যালয় থেকে পরপর তিনজন এমন সফলতা পেয়েছে জেনেই আনন্দিত হয়ে পড়েছেন তিনি। ছাত্রীদের সকলের আরোও অনেক সফলতা কামনা করছেন তিনি। জেলার আরোও কৃতীরা থাকলেও একটি স্কুল থেকে এই তিনজন কৃতী মেধাতালিকায় রয়েছে। মূলত এই কারনেই স্কুলের নাম ছড়িয়ে পড়েছে জেলা জুড়ে।\”
জেলা কোচবিহারের মণীন্দ্রনাথ উচ্চ বিদ্যালয় থেকে আগেও বহু কৃতী মেধা তালিকায় স্থান পেয়েছে। এবারে একসঙ্গে তিন জন কৃতীর এই সাফল্যে রীতিমত খুশি বিদ্যালয় কতৃপক্ষ। আগামীতে বিদ্যালয়ের নাম আরোও উজ্জ্বল হয়ে উঠুক এটাই প্রত্যাশা সকলের। আগামীতে ঐশিকী, লিনা এবং কৃষ্টির মতন আরোও বহু কৃতী মেধা তালিকায় নিজেদের স্থান অধিকার করুক এটাই আশা সকলের।
Sarthak Pandit