সংক্রমণের বাড়বাড়ন্তের কারণে রবিবার করে লকডাউন চলছিল দক্ষিণের রাজ্যটিতে। তাও তুলে নেওয়া হয় ১ ফেব্রুয়ারি থেকে। উঠে গিয়েছে রাতের কার্ফুও। রাজনৈতিক এবং সাংস্কৃতিক ইভেন্ট এখনও ছাড়পত্র পায়নি। রেস্তোরাঁ, মল, থিয়েটার, জিমে ৫০ শতাংশ মানুষের প্রবেশাধিকার রয়েছে। বিয়েবাড়িতে সর্বোচ্চ ১০০ জন ঢুকতে পারবে এবং অন্তেষ্ট্যি ক্রিয়ায় অংশ নিতে পারবে সর্বাধিক ৫০ জন। মন্দির-মসজিদ-গির্জা খোলা থাকবে রোজই।
advertisement
আরও পড়ুন: অনলাইন প্রতারক 'গব্বর', আর আপনি 'ঠাকুরসাব'! কলকাতা পুলিশের অভিনব উদ্যোগ দেখে সতর্কতা নিন
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ৫০ হাজার ৪০৭ জন। দেশে সংক্রমণের হার ৩ শতাংশের বেশি, অন্যদিকে সুস্থতার হারও ৯৭ শতাংশে পৌঁছেছে। স্বাস্থ্যমন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, তৃতীয় ডোজের সিদ্ধান্ত বৈজ্ঞানিক চাহিদার উপর ভিত্তি করেই নেওয়া হবে। এদিকে, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফেও করোনা নিয়ে ফের একবার সতর্কবার্তা দেওয়া হয়েছে। তাদের তরফে জানানো হয়েছে, ওমিক্রনই শেষ নয়, এরপরও করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট আসতে পারে এবং তা আরও বেশি সংক্রামকও হতে পারে।
আরও পড়ুন: গোলাপ হাতে ছাত্রীদের গান 'তুঝ মে রব দিখতা হ্যায়', হাউ হাউ করে কাঁদলেন শিক্ষিকা! দেখুন ভাইরাল ভিডিও
বেশ কিছু রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল ইতিমধ্যেই দশম থেকে দ্বাদশ শ্রেণির জন্য স্কুল খুলে দিয়েছে। স্কুল খুলেছে পশ্চিমবঙ্গেও। তবে তাতে শর্ত আছে, ১৫ থেকে ১৮ বছরের কিশোরদের অবশ্যই অন্তত টিকার একটা ডোজ নিতে হবে, তবেই তারা সশরীরে স্কুলে আসতে পারবে। সমস্ত কর্মী এবং ১৮-র ঊর্ধ্বে সবাইকে দু ডোজ নিতে হবে। তবে অতিমারিতে সবথেকে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া মহারাষ্ট্র প্রত্যেক শ্রেণির জন্যই স্কুল খুলে দিয়েছে।