মঙ্গলবার শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু বলেন, “শূন্যপদ বৃদ্ধি নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। যোগ্য চাকরিহারা দের নিয়েই মূলত কথা হয়েছে। মন্ত্রিসভা বিবেচনা করে দেখবে। ‘যোগ্য’রা সত্যি কেউ বাদ গেল কিনা আমরা দেখব। তারপর বিবেচনা করা হবে। ‘যোগ্য’দের ক্ষেত্রে সরকার সহানুভূতিশীল।”
আরও পড়ুনঃ অতিরিক্ত স্ক্রিন শিশুদের চোখ-মস্তিষ্কে ক্ষতি করছে! কোন ৮টি লক্ষণ দেখলে সতর্ক হবেন? কী বলছেন ডাক্তার!
advertisement
অপরদিকে ‘অযোগ্য’ হয়েও বিশেষভাবে সক্ষম কোটাতে স্কুল সার্ভিস কমিশনের ইন্টারভিউ তালিকায় নাম এসেছে। জানিয়ে তৈরি হয়েছে বিতর্ক। ব্রাত্য বলেন, “সুপ্রিম কোর্টের রায় অনুযায়ী বিশেষভাবে সক্ষম টেন্টেড কোনও প্রার্থী পরীক্ষায় বসতে পারে কিনা সেটা আমরা আইনজীবীদের মাধ্যমে কথা বলে দেখব। তারপর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে।”
শিক্ষামন্ত্রী আরও দাবি করেন এসএসসির সঙ্গে কথা হয়েছে যে তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে, সেই তালিকায় অযোগ্য বা দাগি কেউ নেই। অপ্রাপ্ত বলেন সকলকে ভেরিফিকেশনের জন্য ডাকা হয়েছে, কেউ যদি এরকম থেকে থাকে এসএসসি তাদের চিহ্নিত করে বাদ দিয়ে দেবে।” অন্যদিকে এসএসসি তালিকায় চাকরিপ্রার্থীর নাম এসেছে যার জন্ম ১৯৯৭ সাল দেখানো হয়েছে। তাকে অভিজ্ঞতার জন্য ১০ নম্বর দেওয়া হয়েছে। কীভাবে এই নম্বর দেওয়া হল উচ্ছে প্রশ্ন?
ব্রাত্য বলেন, “১৯৯৭ সালে কি করে অভিজ্ঞতা নম্বর যোগ হয় তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। অনলাইন এপ্লিকেশনের সময় কিন্ডারগার্ডেন স্কুলে চাকরি করেছে সেই অভিজ্ঞতা দিয়েছে। নতি যাচাই সময় এই বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখা হবে উপযুক্ত প্রমাণ না দিতে পারলে তার প্রার্থীপদ বাতিল করা হবে।”
তবে শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু এদিন নতুন চাকরিপ্রার্থী যারা আন্দোলন করছেন শুন্যপদ বৃদ্ধির দাবিতে তা নিয়ে পরিষ্কার কিছু জানাননি তিনি। তিনি বলেন,”তারা কি চায় তা পরিষ্কার করে এখনো স্কুল সার্ভিস কমিশনের কাছে কিছু জানার নি আগে জানাক পরবর্তীকালে আমরা বিবেচনা করে দেখব।”
