Parenting Tips: অতিরিক্ত স্ক্রিন শিশুদের চোখ-মস্তিষ্কে ক্ষতি করছে! কোন ৮টি লক্ষণ দেখলে সতর্ক হবেন? কী বলছেন ডাক্তার!

Last Updated:
Parenting Tips: বর্তমান ডিজিটাল যুগে পড়াশোনা থেকে বিনোদন—সব ক্ষেত্রেই শিশুদের স্ক্রিন নির্ভরতা বাড়ছে উদ্বেগজনক হারে। বিশেষজ্ঞদের মতে, অতিরিক্ত স্ক্রিন টাইম এখন শিশুদের শারীরিক, মানসিক ও আচরণগত বিকাশে গুরুতর প্রভাব ফেলছে।
1/7
বর্তমান ডিজিটাল যুগে পড়াশোনা থেকে বিনোদন—সব ক্ষেত্রেই শিশুদের স্ক্রিন নির্ভরতা বাড়ছে উদ্বেগজনক হারে। বিশেষজ্ঞদের মতে, অতিরিক্ত স্ক্রিন টাইম এখন শিশুদের শারীরিক, মানসিক ও আচরণগত বিকাশে গুরুতর প্রভাব ফেলছে।
বর্তমান ডিজিটাল যুগে পড়াশোনা থেকে বিনোদন—সব ক্ষেত্রেই শিশুদের স্ক্রিন নির্ভরতা বাড়ছে উদ্বেগজনক হারে। বিশেষজ্ঞদের মতে, অতিরিক্ত স্ক্রিন টাইম এখন শিশুদের শারীরিক, মানসিক ও আচরণগত বিকাশে গুরুতর প্রভাব ফেলছে।
advertisement
2/7
সাম্প্রতিক পর্যবেক্ষণে দেখা গিয়েছে, অল্প বয়স থেকেই দীর্ঘ সময় মোবাইল, টিভি বা ট্যাবলেট ব্যবহারের ফলে বাড়ছে ঘুমের সমস্যা, মনোযোগ কমে যাওয়া, চোখের সমস্যা, এমনকী ভাষাগত ও সামাজিক বিকাশে বিলম্ব।
সাম্প্রতিক পর্যবেক্ষণে দেখা গিয়েছে, অল্প বয়স থেকেই দীর্ঘ সময় মোবাইল, টিভি বা ট্যাবলেট ব্যবহারের ফলে বাড়ছে ঘুমের সমস্যা, মনোযোগ কমে যাওয়া, চোখের সমস্যা, এমনকী ভাষাগত ও সামাজিক বিকাশে বিলম্ব।
advertisement
3/7
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, স্ক্রিনের নীল আলো শিশুর দেহঘড়িকে প্রভাবিত করে, ফলে স্বাভাবিক ঘুমের চক্র নষ্ট হয়ে যায়। পাশাপাশি দ্রুতগতির ভিডিও কনটেন্টে অভ্যস্ত শিশুরা বাস্তব জীবনে মনোযোগ ধরে রাখতে পারছে না। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে, স্ক্রিন বন্ধ করে দিলে শিশুরা অস্বাভাবিক রাগ, বিরক্তি বা আচরণগত পরিবর্তন দেখাচ্ছে।
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, স্ক্রিনের নীল আলো শিশুর দেহঘড়িকে প্রভাবিত করে, ফলে স্বাভাবিক ঘুমের চক্র নষ্ট হয়ে যায়। পাশাপাশি দ্রুতগতির ভিডিও কনটেন্টে অভ্যস্ত শিশুরা বাস্তব জীবনে মনোযোগ ধরে রাখতে পারছে না। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে, স্ক্রিন বন্ধ করে দিলে শিশুরা অস্বাভাবিক রাগ, বিরক্তি বা আচরণগত পরিবর্তন দেখাচ্ছে।
advertisement
4/7
যা দেখলে অভিভাবকদের তৎক্ষণাৎ সতর্ক হতে হবে—১- স্ক্রিন বন্ধ করতেই কান্না বা চিৎকার, ২- স্বাভাবিক খেলাধুলো বা পড়াশোনায় আগ্রহ কমে যাওয়া, ৩-ঘুম কমে যাওয়া বা ঘুমের সময়ের অনিয়ম, ৪- চোখ ব্যথা, মাথাব্যথা বা চোখে জ্বালা
যা দেখলে অভিভাবকদের তৎক্ষণাৎ সতর্ক হতে হবে—১- স্ক্রিন বন্ধ করতেই কান্না বা চিৎকার, ২- স্বাভাবিক খেলাধুলো বা পড়াশোনায় আগ্রহ কমে যাওয়া, ৩-ঘুম কমে যাওয়া বা ঘুমের সময়ের অনিয়ম, ৪- চোখ ব্যথা, মাথাব্যথা বা চোখে জ্বালা
advertisement
5/7
৫- ভাষাগত দক্ষতা বা কথা বলার গতি কমে যাওয়া, ৬- সামাজিক আচরণে সমস্যা বা একা থাকতে চাওয়া, ৭- খুব কম শারীরিক নড়াচড়া বা অলসতা বাড়া।
৫- ভাষাগত দক্ষতা বা কথা বলার গতি কমে যাওয়া, ৬- সামাজিক আচরণে সমস্যা বা একা থাকতে চাওয়া, ৭- খুব কম শারীরিক নড়াচড়া বা অলসতা বাড়া।
advertisement
6/7
হায়দরাবাদের যশোদা হাসপাতালের সিনিয়র কনসালট্যান্ট শিশু বিশেষজ্ঞ ও নিওন্যাটোলজিস্ট ড. ডি. শ্রীকান্ত বলেন, ‘২ বছরের কম বয়সী শিশুদের জন্য স্ক্রিন পুরোপুরি এড়ানো উচিত। বড়দের ক্ষেত্রেও সময় সীমিত করতে হবে এবং অভিভাবকদেরই হতে হবে সঠিক রোল মডেল। পাশাপাশি পড়াশোনা, গল্প বলা, খেলাধুলো ও আউটডোর অ্যাক্টিভিটিকে শিশুদের দৈনন্দিন জীবনের গুরুত্বপূর্ণ অংশ করে তুলতে হবে।’
হায়দরাবাদের যশোদা হাসপাতালের সিনিয়র কনসালট্যান্ট শিশু বিশেষজ্ঞ ও নিওন্যাটোলজিস্ট ড. ডি. শ্রীকান্ত বলেন, ‘২ বছরের কম বয়সী শিশুদের জন্য স্ক্রিন পুরোপুরি এড়ানো উচিত। বড়দের ক্ষেত্রেও সময় সীমিত করতে হবে এবং অভিভাবকদেরই হতে হবে সঠিক রোল মডেল। পাশাপাশি পড়াশোনা, গল্প বলা, খেলাধুলো ও আউটডোর অ্যাক্টিভিটিকে শিশুদের দৈনন্দিন জীবনের গুরুত্বপূর্ণ অংশ করে তুলতে হবে।’
advertisement
7/7
বিশেষজ্ঞদের মতে, সময়মতো সচেতন হলে শিশুদের বিকাশে এই নেতিবাচক প্রভাব অনেকটাই রোখা সম্ভব। অতিরিক্ত স্ক্রিনে নির্ভরতা নয়, বাস্তব জগতের অভিজ্ঞতাই সুস্থ বড় হওয়ার মূল চাবিকাঠি।( Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
বিশেষজ্ঞদের মতে, সময়মতো সচেতন হলে শিশুদের বিকাশে এই নেতিবাচক প্রভাব অনেকটাই রোখা সম্ভব। অতিরিক্ত স্ক্রিনে নির্ভরতা নয়, বাস্তব জগতের অভিজ্ঞতাই সুস্থ বড় হওয়ার মূল চাবিকাঠি।( Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
advertisement
advertisement
advertisement