সোমবার আইআইটি খড়্গপুরের ৬৯ তম সমবর্তন অনুষ্ঠানে যোগ দেন রাষ্ট্রপতি শ্রীমতি দ্রৌপদী মুর্মু। আইআইটি খড়গপুরের সমাবর্তন অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতি ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন খড়গপুর আইআইটির ডিরেক্টর বীরেন্দ্র কুমার তিওয়ারি, খড়্গপুরের গভর্নর বোর্ডের চেয়ারম্যান টি. ভি. নরেন্দ্রন।
আঁটোসাঁটো নিরাপত্তায় আইআইটি খড়্গপুরে সমাবর্তন অনুষ্ঠানে যোগ দেন রাষ্ট্রপতি। পাশাপাশি একাধিক জনের হাতে তুলে দেওয়া হয় সম্মান। কৃতি ছাত্র-ছাত্রীর পাশাপাশি বিভিন্ন ক্ষেত্রে কর্মরত আইআইটি খড়্গপুরের সফল প্রাক্তনীদের হাতে বিশেষ সম্মান তুলে দেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু।
advertisement
আরও পড়ুন: খড়্গপুর আইআইটিতে চাকরির বিরাট সুযোগ! জেনে নিন বিস্তারিত
বক্তব্য রাখতে গিয়ে, ছাত্রছাত্রীদের সামাজিক হওয়া এবং সমাজের জন্য কাজ করবার বার্তা দেন তিনি। এদিন আইআইটি খড়্গপুরের ভুয়সী প্রশংসা করেন রাষ্ট্রপতি। রাষ্ট্রপতি মন্তব্য করেন, বিজ্ঞান প্রযুক্তির ক্ষেত্রে প্রাচীন এই আইআইটি দেশকে করেছে সমৃদ্ধ। বিভিন্ন ক্ষেত্রে রাঙ্কিং এর পাশাপাশি দেশের সম্মান বৃদ্ধি করেছে আইআইটি খড়্গপুর।
এদিন দুপুরে আইআইটি খড়্গপুরে আসেন রাষ্ট্রপতি। এই সমাবর্তন অনুষ্ঠান থেকে বিভিন্ন কর্মক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠিত বেশ কয়েকজনের হাতে তুলে দেওয়া হয় সম্মাননার পুরস্কার। পাশাপাশি আইআইটি খড়্গপুরের বেশকিছু কৃতিদের হাতে তুলে দেওয়া হয় সম্মানও।
ভারতের সর্বশ্রেষ্ঠ প্রযুক্তিবিদ্যার প্রাচীন ঠিকানা আইআইটি খড়গপুর। এই প্রতিষ্ঠান থেকে প্রতিবছর বহু প্রতিভা জন্ম নেয়। বিভিন্ন আবিষ্কার, গবেষণার মধ্য দিয়ে পৃথিবীর কাছে দেশকে করেছে গর্বিত। রাষ্ট্রপতি বলেন, কাজে কুশলতার পাশাপাশি যে কাজ করবেন তা নিষ্ঠার সঙ্গেকরতে হবে। আপনার কাজ এবং কাজের ভাবনা সমাজ বা রাষ্ট্রেরঅগ্রগতিতে ভূমিকা নেবে।
আইআইটি খড়্গপুর প্রাক্তন প্রফেসর রামচন্দ্র প্রভাকর গোর্খান এর হাতে লাইফটাইম অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড ২০২৩ তুলে দেন রাষ্ট্রপতি। পাশাপাশি লাইফ ফেলোশিপ অ্যাওয়ার্ড, বিজয় কুমার সরস্বত, রবি কুমার ভাস্করন, ভি নারায়ণদের হাতে তুলে দেওয়া হয়।
রঞ্জন চন্দ






