মুখ্যমন্ত্রী বলেন, শিক্ষা বিভাগের অনেকটা ব্যাপ্তি রয়েছে। এত বড় বিভাগ চালানো একটা রাজ্য চালানোর মত। এত বেশি কাজ, এত বেশি সমস্যা, এত বেশি সাফল্য যা হয়তো অন্য কোথাও হয় না। আগামী প্রজন্মকে এই রাজ্যেই কর্মজীবন শুরু করার আবেদন জানান মুখ্যমন্ত্রী। তিনি এদিন ফের একবার বলেন, আমি চাকরি দিতে চাই, কিন্তু মামলা করে সেই পথ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুন : 'ফেরার' বিনয়ের সঙ্গে 'যোগ'! অভিষেকের বিরুদ্ধে এবার শুভেন্দুর 'বিস্ফোরক' দাবি!
মমতা বলেন, "আপনি আমায় প্রশ্ন করেন, রাজনীতিতে এলেন কেন? অতি সাধারণ মধ্যবিত্ত পরিবার থেকে আমি রাজনীতিতে এসেছি। আমাদের টিচাররা গর্বের গর্ব। সারা পৃথিবীতে আজ বাংলা মেধার জয় জয়কার। আমি এই জেনারেশন নিয়ে গর্ব করি। আমরা যা পারি তা অন্য রাজ্য পারে না।।আমরা আমাদের ক্ষুদ্র সংসারের মধ্যে অনেক লাঞ্ছনা নিয়ে কাজ করছি।"
একইসঙ্গে সমাজের প্রসঙ্গে বার বার মুখ খোলেন মমতা। তিনি বলেন, "একটা খারাপ মানুষ একটা খারাপ ব্যাবহার করলে যার জন্য পুরো সমাজকে কুৎসা করলাম র সবাই কে সেই জায়গায় ফেললাম সেটা ঠিক হয় না। কখনও ভালো মানুষ বিপথে পরিচালিত হয়। সঙ্গ দোষে, ফ্রাস্ট্রেশন এ চলে যায়।
আরও পড়ুন : তৃণমূলে নতুন 'লক্ষ্মণ শেঠ' খুঁজে পেলেন শুভেন্দু অধিকারী! অভিষেককে বেনজির আক্রমণ
এবারের শিক্ষক দিবসের অনুষ্ঠানের মঞ্চ থেকেই মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিক এবং জয়েন্টের কৃতি পড়ুয়াদের সংবর্ধনা দেওয়া হয়। স্কুল শিক্ষা দফতর সূত্রে খবর, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিকের প্রথম দশে থাকা কৃতি পড়ুয়াদের, সিবিএসইস আইসিএসই এবং আইএসসি-র দশম ও দ্বাদশের প্রথম পাঁচে থাকা পড়ুয়াদের, এবং জয়েন্টেও ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের কৃতি পড়ুয়াদের, পাশাপাশি এসসি ও এসটি পড়ুয়াদের মধ্যে থেকে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকের প্রথম একশোয় থাকা পড়ুয়াদের আজ সংবর্ধনা দেন মুখ্যমন্ত্রী। শিক্ষকদের দেওয়া হয় শিক্ষারত্ন পুরস্কার।