বেলদা প্রভাতী বালিকা বিদ্যাপীঠের ছাত্রী উদিতা রায় এবার মাধ্যমিকে অষ্টম স্থান অধিকার করেছে। নিয়ম বা ছক মেনে পড়াশোনা নয়, বরং নিজের খুশি মতো পড়েই অভাবনীয় ফল করেছে সে। বাবা বিশ্বজিৎ রায় শিক্ষক, মা অনুরূপা স্বাস্থ্যকর্মী। পাশাপাশি পশ্চিম মেদিনীপুরের ঘাটালের অরিত্র সাঁতরা এবারে মাধ্যমিকে অষ্টম স্থান অধিকার করেছে। ঘাটাল মনসুকা লক্ষ্মীনারায়ণ হাইস্কুল এর ছাত্র সে। তার প্রাপ্ত নং ৬৮৮। পশ্চিম মেদিনীপুরের বেলদা গঙ্গাধর একাডেমীর ছাত্র, দাঁতন থানার বাইপাটনা এলাকার বাসিন্দা অঙ্কুশ জানা এবারে মাধ্যমিকে নবম স্থান অধিকার করেছে।
advertisement
আরও পড়ুন: ঠান্ডা জল খেলেই হুড়মড়িয়ে বাড়বে ওজন? কী বলছেন বিশেষজ্ঞ! জানুন ওজন কমানোর এই ‘সহজ’ টিপস
আরও পড়ুন: ৪০০-য় ৪০০! আইএসসিতে সম্ভাব্য প্রথম কলকাতার সৃজনী, দেশজুড়ে বাঙালিনীর জয়জয়কার
চতুর্থ স্থান অধিকার করেছে সুপ্রতীক মান্না। কাঁথি হাইস্কুলের ছাত্রের প্রাপ্ত নম্বর ৬৯২। এবারের মাধ্যমিকে প্রথম হয়েছে রায়গঞ্জ করোনেশন হাইস্কুলের ছাত্র আদৃত সরকার। তার প্রাপ্ত নম্বর ৬৯৬। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে দু’জন। মালদহ রামকৃষ্ণমিশন বিবেকানন্দ বিদ্যামন্দিরের অনুভব বিশ্বাস এবং বিষ্ণুপুর হাইস্কুল বাঁকুড়ার সৌম্য পাল (৯৯৪)। তৃতীয় স্থানে কতুলপুর সরোজবাসিনী বালিকা বিদ্যালয়ের ছাত্র ঈশানী চক্রবর্তী, তার প্রাপ্ত নম্বর ৬৯৩। মাধ্যমিকের মেধাতালিকায় স্থান করে নিয়েছে মোট ৬৬ পড়ুয়া। প্রথম স্থানে- ১ জন, দ্বিতীয় স্থানে- ২ জন, তৃতীয় স্থানে- ১ জন, চতুর্থ স্থানে- ২ জন, পঞ্চম স্থানে- ৪ জন, ষষ্ঠ স্থানে- ৫ জন, সপ্তম স্থানে-৫ জন, অষ্টম স্থানে- ১৬ জন, নবম স্থানে- ১৪ জন, দশম-১৬ জন।