মাধ্যমিকে শৈবালের প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৪। বড় হয়ে চিকিৎসক হওয়ার স্বপ্ন দেখে সে। বাঁ পায়ের হাটুর নিচে মারণ কর্কট রোগ বাসা বেঁধেছে। তবুও সব বাধা অতিক্রম করে মনের জোরে এবং বাবা- মা, স্কুলের শিক্ষকদের প্রেরণায় মাধ্যমিকে সকলের নজর কেড়েছে সে। বাবা গোপাল মূর্মূ হাই স্কুলের শিক্ষক, মা সেফালী সোরেন গৃহবধূ। তাদের বাড়ি ইসলামপুরের দেশবন্ধু পাড়ায়।
advertisement
আরও পড়ুন: পুষ্টিবিদ্যাকে পেশা করতে চান! উচ্চমাধ্যমিকের পর কী পড়তে হবে, জেনে নিন
আরও পড়ুন: শরীরের ক্যানসারের বাস! মারণ রোগের সঙ্গে লড়াই করে মাধ্যমিক পাশ রাখির
মা বলেন, “গত বছর জুন মাসে আমরা জানতে পারি ছেলের বাঁ পায়ের হাটুর নিচের হাড়ে ক্যানসার বাসা বেঁধেছে। তখন অনেকটা ভয় পেয়েছিলাম। ছেলের সাহস দেখেই আমরা সাহস পাই।” মনে ইচ্ছাশক্তি থাকলে মারণ ব্যাধিও যে লেখাপড়া শেখার বাসনাকে দমিয়ে দিতে পারে না, তার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হল শৈবাল।
পিয়া গুপ্তা





