গরিব পাকিস্তানের সেনাবাহিনী বড়লোক! যুদ্ধ করতে হয় না তবু ‘কাঁড়ি কাঁড়ি’ টাকা জেনারেলদের! কী করে জানেন?
এই গাছগুলো ভুল করেও বাড়ির চারপাশে লাগাবেন না! সাপ ডেকে আনে, হয়ে উঠবে ‘নাগরাজের বাসা’!
এই ফল প্রকাশের পরই ফের উঠেছে প্রশ্ন— কোথায় গড়বড়?পশ্চিমবঙ্গ মধ্যশিক্ষা পর্ষদের প্রকাশিত তথ্যে উঠে এসেছে, ২০২৫ সালে জলপাইগুড়ি জেলা থেকে মাধ্যমিক দিয়েছে ২৩ হাজারের বেশি পরীক্ষার্থী। তাদের মধ্যে ২২.৯১% ছাত্র ও ২৬.০৪% ছাত্রী ফেল করেছে। পরপর এমন খারাপ ফলাফলে জেলা জুড়ে উদ্বেগ বেড়েছে অভিভাবক মহল থেকে শিক্ষা সচেতনদের মধ্যে। এই খারাপ ফলাফলের দায় কি শুধুই ছাত্রছাত্রীদের?
advertisement
ফ্রিজে জমছে বরফের স্তূপ? করুন এই ‘ছোট্ট’ কাজ…! বার বার পরিষ্কারের ঝামেলা থেকে মুক্তি সহজেই!
জেলার ডিস্ট্রিক্ট ইন্সপেক্টর (ডি আই) বালিকা গোলে অবশ্য আঙুল তুললেন স্কুলগুলোর দিকেই। তাঁর মন্তব্য, “মেধা তালিকায় জলপাইগুড়ির নাম ফেরাতে স্কুলগুলিকে আরও বেশি উদ্যোগী হতে হবে।” তবে শিক্ষকদের একাংশের মতে, শুধু স্কুলকে দোষ দিয়ে দায় এড়ানো যাবে না। অভিভাবকদের সচেতনতা, পরিকাঠামোর অভাব, পর্যাপ্ত শিক্ষক না থাকা— এই সবই এক একটি বড় কারণ।
সবচেয়ে উদ্বেগের বিষয়, এক সময়ের সম্ভাবনাময় জেলা জলপাইগুড়ি আজ রাজ্যের প্রায় পেছনের সারিতে। ২০২৩ পর্যন্ত মাঝে মাঝে জেলার ১-২ জন মেধাতালিকায় থাকলেও ২০২৪ এবং ২০২৫ সালে একজনও নেই। এই ধস থেকে জলপাইগুড়িকে ঘুরিয়ে আনতে এখনই প্রয়োজন শিক্ষায় সামগ্রিক সংস্কার— কেবল দোষারোপ নয়, চাই সম্মিলিত পদক্ষেপ।
সুরজিৎ দে