আরও পড়ুনঃ এত কাণ্ডের পরেও হোস্টেল ছাড়ছেন না ‘বহিরাগতরা’! কড়া ব্যবস্থার পথে যাদবপুর
পূর্ব বর্ধমানের এক পড়ুয়া জানায়, ‘খুবই আতঙ্কে আছি। কারণ স্বপ্নদীপের ঘটনার পরে আমারও খুব ভয় করছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘পড়াশোনা ছাড়বো না। তবে হস্টেল ছেড়ে দিচ্ছি। বাড়ি চলে যাচ্ছি। স্বপ্নদ্বীপের মতো অবস্থা আমার হবে না সেটা কে বলতে পারে।’ বাড়িতে নিয়ে যাওয়ার জন্য তাঁর অভিভাবকেরা এসেছে।’
advertisement
যাদবপুরের মেন হস্টেলের ছাত্রের অস্বাভাবিক মৃত্যুর ঘটনার জেরে বিশ্ববিদ্যালয় বাড়ানো হচ্ছে নিরাপত্তা রক্ষীর সংখ্যা। নিরাপত্তা রক্ষীর সংখ্যা বাড়াতে চেয়ে রাজ্যকে চিঠি লিখতে চলেছে যাদবপুর কর্তৃপক্ষ। বিশেষ প্রশিক্ষিত নিরাপত্তা রক্ষী চায় যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়। প্রয়োজনের তুলনায় বিশ্ববিদ্যালয় নিরাপত্তা রক্ষীর সংখ্যা কম।
বিশ্ববিদ্যালয় অ্যান্টি রাগিং কমিটির বৈঠকে এমনই প্রসঙ্গে উঠল। তড়িঘড়ি বিশ্ববিদ্যালয়ের হস্টেল গুলিতে নিরাপত্তার রক্ষীর সংখ্যা বাড়ানোর পাশাপাশি প্রতিনিয়ত যাতে নজরদারি করা যায় তার জন্য বিশেষ নিরাপত্তা রক্ষী চাইছে যাদবপুর। রাজ্য সরকারকে বিশেষ প্রশিক্ষিত নিরাপত্তা রক্ষী চেয়ে চিঠি দিচ্ছে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় বলেই বিশ্ববিদ্যালয়ের সূত্রের খবর। তবুও, ভয় কাটচ্ছে না পড়ুয়াদের মধ্যে। সবাই চাইছে রাগিং-মুক্ত ক্যাম্পাসে।