নিজের এই সাফল্যে খুশি কার্তিক। কার্তিক জানান, তাঁর বিদ্যালয় তাঁকে যেভাবে সহযোগিতা করেছে, তার দৌলতেই তিনি এই সাফল্য অর্জন করেছেন। তাঁর কোনও গৃহশিক্ষক ছিল না। শুধুমাত্র স্কুল শিক্ষক-শিক্ষিকাদের উপর ভরসা করেই নিরঙ্কুশ পরিশ্রম করেছেন কার্তিক। পড়াশোনা ব্যতীত অবসরে নিজের সিলেবাসের বাইরে অন্য বিষয় নিয়ে চর্চা করতেন কার্তিক।
আরও পড়ুন: আইসিএসই এবং আইএসসির ফলাফল প্রকাশিত, রাজ্যে এগিয়ে ছাত্রীরা! রেজাল্ট দেখুন এক ক্লিকে
advertisement
আগামী দিনে আইআইটিতে সাফল্য পেতে চান এবং দেশের জন্য কিছু কাজ করে দেখাতে চান কার্তিক। কার্তিকের এই সাফল্যে খুশি স্কুলের প্রধান শিক্ষক-শিক্ষিকারাও। অন্যদিকে, ওই স্কুল থেকেই ICSE-তে সম্ভাব্য প্রথম হয়ে তাক লাগাল অপর এক ছাত্র আদিত্য তিওয়ারি। যার প্রাপ্ত নম্বর ৫০০-র মধ্যে ৪৯৯। অনেকদিন ধরেই তার লক্ষ্য ছিল ICSE-তে সাফল্য অর্জন করা। আর সেই লক্ষ্যে অবিচল থেকেই তার এই সাফল্য।
আরও পড়ুন: ‘মুখ্যমন্ত্রী আমার জন্য লাকি’! চা দোকানদার পরিমল ফের ‘দিদির’ অপেক্ষায়, সেদিন কী হয়েছিল জানেন?
আদিত্যর এই সাফল্যে সে কৃতিত্ব দিচ্ছে তার বাবা-মা ও স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষিকাদের। আগামী দিনে আদিত্য দেশের জন্য কিছু করতে চায়। UPSC দিয়ে বড় অফিসার আদিত্যর একমাত্র লক্ষ্য।
সুবীর দে