চিরঞ্জীব বলেন,
“অনলাইনে উপস্থিতি নথিবদ্ধ করতে আমরা দুয়ার নামে একটি পোর্টাল চালু করেছিলাম। মোট ৬ লক্ষ ৬০ হাজার পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৫৫২৭ জন অনুপস্থিত ছিলেন। ১৪ জন পরীক্ষার্থী বাড়ি থেকে বিশেষ ব্যবস্থায় পরীক্ষা দিয়েছেন। এছাড়া ৪৯৭ জন ছিলেন স্পেশাল কেস। উল্লেখযোগ্যভাবে, মোবাইল বা কোনও ইলেকট্রনিক গ্যাজেট নিয়ে কাউকে ধরা পড়তে হয়নি এবং একটি RA-ও হয়নি।”
advertisement
আপনি কি মাইক্রোবায়োলজিতে স্নাতকোত্তর? বিরাট কাজের সুযোগ আইআইটিতে, জানুন!
দাউদাউ জ্বলছে সরকারি বাস! যাত্রীরা যা করলেন… বাগুইহাটির ব্যস্ত রাস্তায় ত্রাস!
আজকের দিনেই পরীক্ষার আগে ওএমআর শিট সরবরাহ নিয়ে ইমেল এসেছে। এ বিষয়ে আলোচনা করে পরে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।
বই সরবরাহে বিলম্ব:
কিছু ক্ষেত্রে টেক্সট বুক দেরিতে পৌঁছেছে বলেও জানায় ছাত্ররা, বিশেষ করে প্রথম ও তৃতীয় সেমিস্টারের কিছু বিষয়ের ক্ষেত্রে। তবে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, বই পোর্টালে আপলোড করা হয়েছিল। প্রথমবার প্রক্রিয়ায় সামান্য বিলম্ব হয়েছে, যদিও তা তিন মাস নয়, তার চেয়ে অনেক কম সময়। প্রাইভেট ও সরকারি ব্যবস্থায় প্রক্রিয়ার ফারাকও এর একটি কারণ। পাশাপাশি ইউটিউব চ্যানেল চালু করে সেখানে টিউটোরিয়াল ভিডিও আপলোড করা হয়েছে।
ফলপ্রকাশ:
৩১ অক্টোবরের মধ্যে ফল ঘোষণা করা হবে। ফল প্রকাশের ৭২ ঘণ্টার মধ্যে পরীক্ষার্থীদের ওএমআর শিটের স্ক্যান কপি অনলাইনে আপলোড করে দেওয়া হবে।